অফিসে মহিলারা কাঁপছেন, ছেলেরা হাসছেন, কেন?

অফিসের তাপমাত্রায় যেখানে পুরুষ কর্মীরা আরামসে কাজ করেন, সেখানে মহিলা কর্মীরা কেন ঠান্ডায় জবুথবু হয়ে কাজ করতে হয়। ব্যাপরটা অল্পবিস্তর সবারই জানা। ঘটনা প্রায় সব অফিসের চেনা ছবি। কিন্তু কারণটা নিয়ে কেউই কিছু বলতে পারেন না। সাধারণ মানুষের আলোচনা যেখানে নিষ্ফলভাবে শেষ হয়, সেখানেই শুরু হয় গবেষণা। আর সেই গবেষণাতেই উঠে এল এই বিষয়ের এক বিস্ফোরক কথা।

Updated By: Aug 5, 2015, 05:49 PM IST
অফিসে মহিলারা কাঁপছেন, ছেলেরা হাসছেন, কেন?

ওয়েব ডেস্ক: অফিসের তাপমাত্রায় যেখানে পুরুষ কর্মীরা আরামসে কাজ করেন, সেখানে মহিলা কর্মীরা কেন ঠান্ডায় জবুথবু হয়ে কাজ করতে হয়। ব্যাপরটা অল্পবিস্তর সবারই জানা। ঘটনা প্রায় সব অফিসের চেনা ছবি। কিন্তু কারণটা নিয়ে কেউই কিছু বলতে পারেন না। সাধারণ মানুষের আলোচনা যেখানে নিষ্ফলভাবে শেষ হয়, সেখানেই শুরু হয় গবেষণা। আর সেই গবেষণাতেই উঠে এল এই বিষয়ের এক বিস্ফোরক কথা।

আসলে বেশিরভাগ অফিসের ভিতর এসি-মেশিনের তাপমাত্রা ঠিক হয় সেই পুরনো ফর্মুলায়। যেখানে পুরুষদের 'মেটাবলিক রেট'অনুযায়ী অফিসের তাপমাত্রা স্থির করা হয়। পুরুষদের থেকে মহিলাদের শরীরের অপেক্ষাকৃত কম তাপমাত্রা সৃষ্টি করে। ফলে কম তাপমাত্রায় জবুথবু মেয়েরাই বেশি হয়। বাকিটা সবারই জানা। অফিসের ভিতর যখন মহিলা কর্মীরা কাঁপছেন, তখন অবলীলায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন পুরুষ কর্মীরা। আর এখানেই উঠছে লিঙ্গ বৈষ্যমের অভিযোগ। কেন অফিসের এসি শুধু পুরুষদের মেটাবলিক রেটের উপর নির্ভর করেই স্থির হবে? যদি এই গবেষণাকেই স্থির সিদ্ধান্তে আসার কোনও কারণ নেই বলে অনেক বিশেষজ্ঞই বলছেন। পোশাক ফ্যাক্টরও এখানে কাজ করতে বলে তাঁরা বলছেন। 

.