যেখান থেকে মূলত পুরসভার আয়, তাতেই বড় ক্ষতির মুখে কেএমসি

বিধানসভা ভোটের আর বেশি সময় বাকি নেই। কিন্তু তার আগেই উন্নয়ন-গেরোয় কলকাতা পুরসভা। খরচের ওপর জারি রয়েছে এমবার্গো। কোথাও তিরিশ, কোথাও চল্লিশ শতাংশ বেধে দেওয়া হয়েছে খরচের মাত্রা। তা পেরনোর উপায় নেই। এদিকে কর সংগ্রহেও বড় ফাঁক। শুধু সম্পত্তিকর বাবদই বাজারে পড়ে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা। লাইসেন্সখাতে বাজারে পড়ে  রয়েছে একশো চুয়ান্ন কোটি টাকা। যেগুলি থেকে মূলত পুরসভার আয়, তাতেই বড় ক্ষতির মুখে কেএমসি। এদিকে, এলাকার উন্নয়নের জন্য টাকার দাবি তুলছেন বিধায়করা। পৌছে যাচ্ছেন মেয়রের কাছে। ক্ষোভ বাড়ছে বরো চেয়ারম্যানদের মধ্যেও। রীতিমতো কাজিয়া বেধে যাওয়ার জোগাড়। বস্তি উন্নয়ন, আলো, রাস্তা সহ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কার্যত থমকে উন্নয়ন।   

Updated By: Dec 17, 2015, 11:15 AM IST
 যেখান থেকে মূলত পুরসভার আয়, তাতেই বড় ক্ষতির মুখে কেএমসি

ওয়েব ডেস্ক: বিধানসভা ভোটের আর বেশি সময় বাকি নেই। কিন্তু তার আগেই উন্নয়ন-গেরোয় কলকাতা পুরসভা। খরচের ওপর জারি রয়েছে এমবার্গো। কোথাও তিরিশ, কোথাও চল্লিশ শতাংশ বেধে দেওয়া হয়েছে খরচের মাত্রা। তা পেরনোর উপায় নেই। এদিকে কর সংগ্রহেও বড় ফাঁক। শুধু সম্পত্তিকর বাবদই বাজারে পড়ে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা। লাইসেন্সখাতে বাজারে পড়ে  রয়েছে একশো চুয়ান্ন কোটি টাকা। যেগুলি থেকে মূলত পুরসভার আয়, তাতেই বড় ক্ষতির মুখে কেএমসি। এদিকে, এলাকার উন্নয়নের জন্য টাকার দাবি তুলছেন বিধায়করা। পৌছে যাচ্ছেন মেয়রের কাছে। ক্ষোভ বাড়ছে বরো চেয়ারম্যানদের মধ্যেও। রীতিমতো কাজিয়া বেধে যাওয়ার জোগাড়। বস্তি উন্নয়ন, আলো, রাস্তা সহ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কার্যত থমকে উন্নয়ন।   

উন্নয়ন থমকে, বিরোধীদের এই অভিযোগ অবশ্য একবাক্যে উড়িয়ে দিয়েছেন মেয়র। বলছেন, যেখানে তাঁর প্রয়োজন মনে হয়েছে, সেই কাজে টাকার কোনও অভাব নেই। কিন্তু বিতর্ক কমানোর বদলে, তা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে মেয়রের এই মন্তব্য। বিরোধীদের অভিযোগ, তবে কি স্বৈরাচারী রাজত্ব চালাচ্ছেন মেয়র? তাঁর পছন্দমতোই এবার পুরসভার টাকা খরচ হবে?

.