শিলদা কাণ্ডে গ্রেফতার মাওবাদী নেতা

শিলদায় ইএফআর ক্যাম্পে মাওবাদী হামলায় অন্যতম অভিযুক্ত এক মাওবাদীকে গ্রেফতার করল পুলিস। গতকাল কোয়েম্বাটোর থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃতের নাম শ্যামচরণ টুডু ওরফে অভি। পুলিসের দাবি, শিলদা কাণ্ডের পাশাপাশি সে জ্ঞানেশ্বরী কাণ্ডেও অভিযুক্ত। স্বয়ংক্রিয় রাইফেল চালনায় পারদর্শী শ্যামচরণ মাওবাদী নেতা জয়ন্তর স্কোয়াডের সদস্য। তার বাড়ি ঝাড়গ্রামের আঁধারিশোল গ্রামে। পুলিসের দাবি, শিলদায় ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার রাইফেলসের ক্যাম্পে হামলা ছাড়াও, শ্যামচরণের বিরুদ্ধে একাধিক খুন ও নাশকতার অভিযোগ রয়েছে।

Updated By: Apr 7, 2013, 08:59 PM IST

শিলদায় ইএফআর ক্যাম্পে মাওবাদী হামলায় অন্যতম অভিযুক্ত এক মাওবাদীকে গ্রেফতার করল পুলিস। গতকাল কোয়েম্বাটোর থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃতের নাম শ্যামচরণ টুডু ওরফে অভি। পুলিসের দাবি, শিলদা কাণ্ডের পাশাপাশি সে জ্ঞানেশ্বরী কাণ্ডেও অভিযুক্ত। স্বয়ংক্রিয় রাইফেল চালনায় পারদর্শী শ্যামচরণ মাওবাদী নেতা জয়ন্তর স্কোয়াডের সদস্য। তার বাড়ি ঝাড়গ্রামের আঁধারিশোল গ্রামে। পুলিসের দাবি, শিলদায় ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার রাইফেলসের ক্যাম্পে হামলা ছাড়াও, শ্যামচরণের বিরুদ্ধে একাধিক খুন ও নাশকতার অভিযোগ রয়েছে।
২০১০ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি মেদিনীপুর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে শিলদায় ইএফআর ক্যাম্পে হামলা চালায় মাওবাদীরা। তাতে ২৪ জন জওয়ানের মৃত্যু হয়। ঘটনার পর এলাকা ছাড়ে শ্যামচরণ। সম্প্রতি পুলিস জানতে পারে, সে কোয়েম্বাটোরে মিত্যা ইন্ডাস্ট্রি নামে একটি সংস্থায় কাজ করছে। ঝাড়গ্রামের ডিএসপি বিবেক ভার্মার নেতৃত্বে পুলিসের ছয় সদস্যের একটি দল কোয়েম্বাটোরে যায়। 
স্থানীয় পুলিসের সহায়তায় শ্যামচরণকে গ্রেফতার করা হয়। কোয়েম্বাটোরের আদালত তাকে ট্রানজিট রিমান্ডে রাজ্যে আনার নির্দেশ দিয়েছে। দশই এপ্রিল তাকে ঝাড়গ্রাম আদালতে তোলা হবে।

.