এবার রোগীই ধরিয়ে দিল কোচবিহারের এক ভুয়ো ডাক্তারকে
এবার রোগীই ধরিয়ে দিল এক ভুয়ো ডাক্তারকে। হোর্ডিংয়ে M.D ডিগ্রি। আসলে উচ্চমাধ্যমিক পাস। কোচবিহারের শহরে জমিয়ে চলছিল ভুয়ো ডাক্তারির কারবার। পুলিসের জেরায় পর্দা ফাঁস। গ্রেফতার ডাক্তার সহ চেম্বার মালিক ও তাঁর এক সাগরেদ।এক নিঃশ্বাসে পড়া প্রায় অসম্ভব। ম্যারাথন ডিগ্রি। কোচবিহার শহরের মাঝখানে জমজমাট RN রোডে ডাক্তারবাবুর বন্ধু মেডিক্যাল চেম্বার। বাইরে জ্বলজ্বল করছে M.D ডিগ্রি। শনিবার অসমের ধুবড়ি থেকে অর্থোপেডিক ডাক্তার দেখাতে কোচবিহার শহরে আসেন ঝুমা দাস। অস্থি রোগ বিশেষজ্ঞের কাছে না এনে ঝুমাকে সুব্রত সরকারের কাছে নিয়ে যায় দালাল। রোগী দেখেই সরকার বাবু বিভিন্ন পরীক্ষার পরামর্শ দিতে থাকেন। স্থানীয় যুবক এসে রক্ত নিয়ে যান। স্কাই ল্যাবরেটরি নামে একটি প্যাথলকিজ্যাল সেন্টার থেকে পরীক্ষা বাবদ পাঠানো হয় ৪৩৬০ টাকার বিল।ওষুধের বিল বাবদ ঝুমা দেবীকে দিতে হয় ২৪২৩ টাকা। সব মিলিয়ে টাকার অঙ্ক দাঁড়ায় ৬৭৮৩ টাকা। বিপুল অঙ্কের বিল দেখে সন্দেহ হয় রোগীর। তিনি সোজা চলে যান কোচবিহারের কোতোয়ালি থানায়। অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে পুলিস।
ওয়েব ডেস্ক: এবার রোগীই ধরিয়ে দিল এক ভুয়ো ডাক্তারকে। হোর্ডিংয়ে M.D ডিগ্রি। আসলে উচ্চমাধ্যমিক পাস। কোচবিহারের শহরে জমিয়ে চলছিল ভুয়ো ডাক্তারির কারবার। পুলিসের জেরায় পর্দা ফাঁস। গ্রেফতার ডাক্তার সহ চেম্বার মালিক ও তাঁর এক সাগরেদ।এক নিঃশ্বাসে পড়া প্রায় অসম্ভব। ম্যারাথন ডিগ্রি। কোচবিহার শহরের মাঝখানে জমজমাট RN রোডে ডাক্তারবাবুর বন্ধু মেডিক্যাল চেম্বার। বাইরে জ্বলজ্বল করছে M.D ডিগ্রি। শনিবার অসমের ধুবড়ি থেকে অর্থোপেডিক ডাক্তার দেখাতে কোচবিহার শহরে আসেন ঝুমা দাস। অস্থি রোগ বিশেষজ্ঞের কাছে না এনে ঝুমাকে সুব্রত সরকারের কাছে নিয়ে যায় দালাল। রোগী দেখেই সরকার বাবু বিভিন্ন পরীক্ষার পরামর্শ দিতে থাকেন। স্থানীয় যুবক এসে রক্ত নিয়ে যান। স্কাই ল্যাবরেটরি নামে একটি প্যাথলকিজ্যাল সেন্টার থেকে পরীক্ষা বাবদ পাঠানো হয় ৪৩৬০ টাকার বিল।ওষুধের বিল বাবদ ঝুমা দেবীকে দিতে হয় ২৪২৩ টাকা। সব মিলিয়ে টাকার অঙ্ক দাঁড়ায় ৬৭৮৩ টাকা। বিপুল অঙ্কের বিল দেখে সন্দেহ হয় রোগীর। তিনি সোজা চলে যান কোচবিহারের কোতোয়ালি থানায়। অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে পুলিস।
আরও পড়ুন দার্জিলিং সহ উত্তরবঙ্গের ৪ জেলায় কাল সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়েছে
তদন্তে দেখা যায় স্কাই ল্যবরেটরি নামে প্যাথলজিক্যাল সেন্টারেরও কোনও অস্তিত্ব নেই।ডাক্তারও স্বীকার করে তার ভুয়ো কারবারের কথা।এরপরেই পুলিস সুব্রত সরকার সহ বন্ধু মেডিক্যালের মালিক ও তাঁর সহকর্মীকে গ্রেফতার করে । জেরায় জাল ডাক্তার স্বীকার করে আসলে সে উচ্চ মাধ্যমিক পাস। হোর্ডিংয়ে লেখা সব ডিগ্রিই ভুয়ো।
আরও পড়ুন আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে আষাঢ়ের প্রথম থেকেই বর্ষা শুরু হচ্ছে