ট্রেজারি কেলেঙ্কারিতে নাম জড়াল কোচবিহারের পুরপ্রধানের

পাঁচ লাখের বেশি টাকার কাজ, অথচ ই টেন্ডার হয়নি। ট্রেজারি থেকে তোলা হয়েছে কোটি টাকা। কোচবিহার পুরসভা বলছে কাজ কমপ্লিট। অথচ  কোনও ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট নেই।  অভিযোগ উন্নয়নের নামে সরকারি টাকা নয়ছয় করেছেন কোচবিহার পুরসভার পুরপ্রধান। ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন কোচবিহারের জেলাশাসক।ট্রেজারি কেলেঙ্কারিতে নাম জড়াল কোচবিহারের পুরপ্রধানের । রাজ্য পুর দফতর থেকে বেশ কয়েকটি উন্নয়নমূলক কাজের জন্য এক কোটি সাতাত্তর লক্ষ টাকা ট্রেজারির মাধ্যমে পায় কোচবিহার পুরসভা । অভিযোগ,ওই টাকা সঠিক ভাবে  ব্যবহার করা  হয়নি। রাজ্য পুর দফতর থেকে এক কোটি সাতাত্তর লক্ষ টাকা  বরাদ্দ করা হয়েছিল কোচবিহারের ভবানীগঞ্জ  বাজার তৈরি সহ কয়েকটি উন্নয়নমূলক কাজের জন্য। নিয়ম হচ্ছে. পাঁচ লক্ষ টাকা বা তার বেশি টাকার কাজ হলে  ই-টেন্ডারের মাধ্যমে কাজের বরাত দিতে হবে। বরাত-প্রাপ্ত ব্যক্তি ও ঠিকাদার সংস্থার নামে ট্রেজারি থেকে সরাসরি টাকা দেওয়া হবে। কিন্তু সেই সব নিয়ম মানা হয়নি। ট্রেজারি রিপোর্ট অনুযায়ী

Updated By: Oct 2, 2016, 08:29 PM IST
 ট্রেজারি কেলেঙ্কারিতে নাম জড়াল কোচবিহারের পুরপ্রধানের

ওয়েব ডেস্ক: পাঁচ লাখের বেশি টাকার কাজ, অথচ ই টেন্ডার হয়নি। ট্রেজারি থেকে তোলা হয়েছে কোটি টাকা। কোচবিহার পুরসভা বলছে কাজ কমপ্লিট। অথচ  কোনও ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট নেই।  অভিযোগ উন্নয়নের নামে সরকারি টাকা নয়ছয় করেছেন কোচবিহার পুরসভার পুরপ্রধান। ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন কোচবিহারের জেলাশাসক।ট্রেজারি কেলেঙ্কারিতে নাম জড়াল কোচবিহারের পুরপ্রধানের । রাজ্য পুর দফতর থেকে বেশ কয়েকটি উন্নয়নমূলক কাজের জন্য এক কোটি সাতাত্তর লক্ষ টাকা ট্রেজারির মাধ্যমে পায় কোচবিহার পুরসভা । অভিযোগ,ওই টাকা সঠিক ভাবে  ব্যবহার করা  হয়নি। রাজ্য পুর দফতর থেকে এক কোটি সাতাত্তর লক্ষ টাকা  বরাদ্দ করা হয়েছিল কোচবিহারের ভবানীগঞ্জ  বাজার তৈরি সহ কয়েকটি উন্নয়নমূলক কাজের জন্য। নিয়ম হচ্ছে. পাঁচ লক্ষ টাকা বা তার বেশি টাকার কাজ হলে  ই-টেন্ডারের মাধ্যমে কাজের বরাত দিতে হবে। বরাত-প্রাপ্ত ব্যক্তি ও ঠিকাদার সংস্থার নামে ট্রেজারি থেকে সরাসরি টাকা দেওয়া হবে। কিন্তু সেই সব নিয়ম মানা হয়নি। ট্রেজারি রিপোর্ট অনুযায়ী

আরও পড়ুন বিলম্বিত বোধোদয়, পুজোকে হাতিয়ার করে এবার জনসংযোগে ঝাঁপিয়ে পড়ছে সিপিএম

কাজের বরাতের টাকা সরাসরি কোনও সংস্থাকে দেওয়া হয়নি। টাকা উঠেছে সেল্ফ চেকের মাধ্যমে। এবং সেই টাকার পরিমাণও অনেক বেশি। অথচ  নিয়ম অনুযায়ী এসব ক্ষেত্রে এভাবে টাকা তোলা যায়না।এখন প্রশ্ন উঠছে, সেল্ফ চেকের মাধ্যমে কী ভাবে টাকা উঠল, কেনই বা  নিয়ম ভেঙে টাকা দিল ট্রেজারি। এখানেই শেষ নয়। কাজের জন্য টাকা নেওয়া হয়েছে। কাজ শেষ হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। অথচ কোনও ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট নেই। একটি আর টি আই প্রশ্নের উত্তরে প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, নির্দিষ্ট ওই কাজের জন্য কোনও ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট দেওয়া হয়নি।অবশ্য পুর প্রধানের দাবি, কোথাও কোনও অনিয়ম হয়নি। গোটা ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন কোচবিহারের জেলাশাসক। কোচবিহারের এসডিও সদর এই অনিয়মের অভিযোগ সম্পর্কে তদন্ত শুরু করেছেন।

আরও পড়ুন  মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশিকাকে থোড়াই কেয়ার, হেলমেট ছাড়াই চলছে মোটরবাইক!

 

.