বড়দিনের ছুটিতে তিল ধারণের জায়গা নেই দিঘায়

বড়দিনের ছুটিতে তিল ধারণের জায়গা নেই দিঘায়। পর্যটকরা তো এসেছেন, পিকনিক করতে এসেছেন বহু মানুষ। শুধু দিঘা নয়, বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর, মন্দারমনি, রাজ্যের যেকোনও ট্যুরিস্ট স্পট আজ ভিড়ে ভিড়াক্কার।

Updated By: Dec 25, 2016, 09:04 PM IST
বড়দিনের ছুটিতে তিল ধারণের জায়গা নেই দিঘায়

ওয়েব ডেস্ক: বড়দিনের ছুটিতে তিল ধারণের জায়গা নেই দিঘায়। পর্যটকরা তো এসেছেন, পিকনিক করতে এসেছেন বহু মানুষ। শুধু দিঘা নয়, বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর, মন্দারমনি, রাজ্যের যেকোনও ট্যুরিস্ট স্পট আজ ভিড়ে ভিড়াক্কার।

তন্ত্রের মন্ত্র নয়। ধোঁয়া ওঠা কফির মাগে মেরি ক্রিসমাস পালন নয়। বেথলেহমের শিশুর যে বিশ্ববার্তা, মহাকাশে উচ্চারিত হয়েছিল--- সেই আপন করার সুরে, সুর মেলাল গোটা বাংলা। ভৌগলিক-ঐতিহাসিক-বিজ্ঞানের যুক্তি নয় পঁচিশে ডিসেম্বর, আপাদমস্তক বড়দিন।  এ দিনের শুরু  চব্বিশের তারা ওঠা সন্ধ্যায়। পাঁচিশ পেরনো রাত দুপুরেও, 'বড়দিন ' সখের জুড়িগাড়ি চড়তে ডরায় না। 

সে দিঘাই হোক কিম্বা মন্দারমণি।  অথবা তাজপুরের বিস্তীর্ণ সৈকত। বড়দিনে, ভিড়ে থইথই করছে। দুদিনের ছুটিতে পর্যটকরা তো ভিড় জমিয়েইছেন, কাছাকাছি এলাকা থেকে পিকনিক করতে এসেছে বহুমানুষ।  সমুদ্র সৈকত জুড়ে নজরদারি চালাতে মোতায়েন হয়েছে বহু পুলিস কর্মী। রয়েছে নুলিয়া। তবে ভিড় হলেও বিক্রিবাটা একটু কম। সমুদ্রের ধারে যে  দোকানগুলিতে হাজার হাজার টাকার কেনাকাটা হত, নোটবাতিলের প্রভাব পড়েছে সেখানে।

বড়দিনে পর্যটক আছড়ে পড়েছে বাঁকুড়ায়। বিষ্ণুপুর, মুকুটমনিপুর,শুশুনিয়াতে পর্যটকের ঢল। তারপর চলছে বিষ্ণুপুর মেলা, সেখানেও হাজারে হাজারে মানুষ। পর্যটকতো বাইরে থেকে এসেছেনই, বহু মানুষ এসেছেন পিকনিক করতেও। মুকুটমণিপুরে বলতে গেলে পা ফেলার জায়গা নেই।

শুধু আমোদ, শুধুই মজা। বড়দিনতো এমনটা নয়। নয়তো বটেই, নয়তো হাজারে হাজারে মানুষ কেনই বা জমা হবেন বিভিন্ন চার্চে। ব্যান্ডেল চার্চের গেট খোলেনি। কিন্তু পৌছে গেছেন বহু মানুষ। তাদের কেউ গেছেন গঙ্গার পারে পিকনিকে। কেউ শুধুই দর্শণার্থী।  নদিয়ার রানাঘাট চার্চ, হুগলির চন্দননগর চার্চ, শুধুই মানুষের ভিড়।

ওয়েব ডেস্ক: বড়দিনের ছুটিতে তিল ধারণের জায়গা নেই দিঘায়। পর্যটকরা তো এসেছেন, পিকনিক করতে এসেছেন বহু মানুষ। শুধু দিঘা নয়, বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর, মন্দারমনি, রাজ্যের যেকোনও ট্যুরিস্ট স্পট আজ ভিড়ে ভিড়াক্কার।

তন্ত্রের মন্ত্র নয়। ধোঁয়া ওঠা কফির মাগে মেরি ক্রিসমাস পালন নয়। বেথলেহমের শিশুর যে বিশ্ববার্তা, মহাকাশে উচ্চারিত হয়েছিল--- সেই আপন করার সুরে, সুর মেলাল গোটা বাংলা। ভৌগলিক-ঐতিহাসিক-বিজ্ঞানের যুক্তি নয় পঁচিশে ডিসেম্বর, আপাদমস্তক বড়দিন।  এ দিনের শুরু  চব্বিশের তারা ওঠা সন্ধ্যায়। পাঁচিশ পেরনো রাত দুপুরেও, 'বড়দিন ' সখের জুড়িগাড়ি চড়তে ডরায় না। 

সে দিঘাই হোক কিম্বা মন্দারমণি।  অথবা তাজপুরের বিস্তীর্ণ সৈকত। বড়দিনে, ভিড়ে থইথই করছে। দুদিনের ছুটিতে পর্যটকরা তো ভিড় জমিয়েইছেন, কাছাকাছি এলাকা থেকে পিকনিক করতে এসেছে বহুমানুষ।  সমুদ্র সৈকত জুড়ে নজরদারি চালাতে মোতায়েন হয়েছে বহু পুলিস কর্মী। রয়েছে নুলিয়া। তবে ভিড় হলেও বিক্রিবাটা একটু কম। সমুদ্রের ধারে যে  দোকানগুলিতে হাজার হাজার টাকার কেনাকাটা হত, নোটবাতিলের প্রভাব পড়েছে সেখানে।

বড়দিনে পর্যটক আছড়ে পড়েছে বাঁকুড়ায়। বিষ্ণুপুর, মুকুটমনিপুর,শুশুনিয়াতে পর্যটকের ঢল। তারপর চলছে বিষ্ণুপুর মেলা, সেখানেও হাজারে হাজারে মানুষ। পর্যটকতো বাইরে থেকে এসেছেনই, বহু মানুষ এসেছেন পিকনিক করতেও। মুকুটমণিপুরে বলতে গেলে পা ফেলার জায়গা নেই।

শুধু আমোদ, শুধুই মজা। বড়দিনতো এমনটা নয়। নয়তো বটেই, নয়তো হাজারে হাজারে মানুষ কেনই বা জমা হবেন বিভিন্ন চার্চে। ব্যান্ডেল চার্চের গেট খোলেনি। কিন্তু পৌছে গেছেন বহু মানুষ। তাদের কেউ গেছেন গঙ্গার পারে পিকনিকে। কেউ শুধুই দর্শণার্থী।  নদিয়ার রানাঘাট চার্চ, হুগলির চন্দননগর চার্চ, শুধুই মানুষের ভিড়।

.