রাহুল পুরকায়স্থ

এক ধর্ষকের ডায়রি থেকে

শরীর বিদেহ রতি শরীরই বিধেয় আমাদের নখে দাঁতে কামনাকে দিও দিও তপ্ত যোনি আর স্তন কুচি কুচি মোদ্দা কথা ধর্ষকাম আমাদের রুচি

যতীনদাসের দুগ্গা

শিউলি ফুটেছিল। গন্ধ ভেসে এসেছিল কি?

বছর কুড়ি পরে

যে তুমি চিত্রিত আমি তোমাকেই বলি। আলো ক্রমে আসে। কেন না অন্ধকার আসে। যে বাক্য দ্যুতিময়। যে বাক্য ফকিরের তাকে আমি জনমে জড়াই। তুমি হে ফকির, এদেশি রতিরঙ্গে তোমাকেই অগ্রপথিক মনে করি। মনে করি রতিরঙ্গ জী

আলস্য-আশ্রমে ঘোরাফেরা

তা গত ২০/২২ বছর তো হবেই। আমি নিয়মিত লক্ষ্য করে চলেছি উত্‍পলকুমার বসুকে। উত্‍পলকুমার বসুর লেখালেখিকে। আমাদের চারপাশে, আমাদের চারিপাশে পড়ার মতো বাংলা সাহিত্য প্রতিদিন কতই না রচিত হয়ে চলেছে। কিন্তু ল

শারদীয়া

যেমন চ্যাপলিন। তাঁর নির্মাণের আপাত হাসি হুল্লোড়ের নিচ দিয়ে তির তির বয়ে চলে চোখের জল। ঠিক তেমনই একটি কবিতা তার আপাত অন্ধকার চিত্রকল্পের নিচ দিয়ে

জরুরি জন্মনিয়ন্ত্রণ

শিউলিগন্ধ টের পাবার আগেই কাগজ-কালির গন্ধে বাতাস ম-ম। বাঙালির সাহিত্য চর্চার এটাই বোধহয় আদর্শ সময়! শারদ সাহিত্যের বাজারকে এই সময় কেউ কেউ আদর্শ হিন্দু হোটেল হিসেবেও বলতে পারেন।