নিজস্ব প্রতিবেদন : লকডাউনের পরবর্তী এই সময়ে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে গোটা দেশ। এই মুহূর্তে আনলক হওয়ার দ্বিতীয় পর্ব চলছে। বিভিন্ন অফিস, শপিং মল, দোকান সহ নানান কিছু খুললেও সরকারি তরফে এখনও সিনেমা হল খোলার অনুমতি মেলেনি। এবার সিনেমা হল খোলার অনুমতি চেয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে চিঠি লিখল মাল্টিপ্লেক্স অ্যসোসিয়েশন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মাল্টিপ্লেক্স অ্যাসোসিয়েশনের তরফে চিঠিতে লেখা হয়েছে, ''তাঁরা হতাশ। তাঁরাও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে কাজ শুরু করার পক্ষে একটা উদাহরণ হয়ে উঠতে পারে। সরকার ইতিমধ্যেই অসংগঠিত ক্ষেত্রে দোকান, সহ বিভিন্ন কিছু খোলার অনুমতি দিয়েছে। তবে সংগঠিত ক্ষেত্রে তাঁরাও উদাহরণ স্থাপন করতে পারেন। ''


আরও পড়ুন-''দর্শকই  অর্থ ব্যয় করেন, তাই তাঁরাই ঠিক করবেন, কে কাজ পাবেন আর কে পাবেন না'', মনে করছেন অভিষেক বচ্চন


অ্যসোসিয়েশনের তরফে আরও জানানো হয়েছেন, ''মাল্টিপ্লেক্স ক্ষেত্রে প্রায় ২ লক্ষ মানুষ কাজ করেন। তাঁরা এই লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্ত। ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যুক্ত। দিন দিন তাঁদের ক্ষতির পরমাণ বেড়েই চলেছে। সিনেমা হল খুললে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অনেকটা অংশ সচল হবে।''


চিঠিতে লেখা হয়, ''বিনোদন শিল্প এই পরিস্থিতিতে বড় চ্যালেঞ্জের মুখ রয়েছে। তাই সরকারের সাহায্য প্রয়োজন। সিনেমা হল খোলার পরেও সবকিছু স্বাভাবিক হতে ৩-৬ মাস সময় লাগবে। সরকারের সহযোগিতা পেলে আমরা সব সমস্য সামলে নিতে পারবো। '' চিঠিতে উদাহরণ হিসাহে, ইতালি, নেদারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া সহ বিভিন্ন দেশে সিনেমা হলগুলি যে খুলে দেওয়া হয়েছে সেকথা তুলে ধরা হয়েছে।



প্রসঙ্গত গত ২৫ মার্চ থেকে এদেশে লকডাউন ঘোষণা করা হয়। তারপর থেকে বন্ধ রয়েছে সিনেমা হল। এই পরিস্থিতিতে অনেক সিনেমাই OTT প্লার্টফর্মে মুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।


আরও পড়ুন-লকডাউনে বিশাল অঙ্কের বিদ্যুতের বিল, চক্ষু চড়কগাছ তারকাদের