COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ওয়েব ডেস্ক: বেসরকারি অফিস। দিনভর ব্যস্ততা। স্বামী-স্ত্রীর ছোট্ট সংসারে রান্নাবান্নার পাটই নেই। ব্রেকফাস্ট হোক বা লাঞ্চ, টিফিন হোক বা ডিনার, ভাজা-পোড়া মাংসই ভরসা। বিপদ বাড়ছে। স্বামী-স্ত্রীর সংসার। প্রিয়ম সেন ও শিলাদিত্য সেন বেসরকারি সংস্থার কর্মী। দিনভর ব্যস্ততা। বাড়িতে রান্নার পাটই নেই। ব্রেকফাস্ট হোক বা লাঞ্চ, ভাজা এবং পোড়া মাংসেই জড়িয়ে জীবন। আরও পড়ুন- রোল, চাউমিনের পোড়া মাংস ডেকে আনছে ক্যানসার



অফিস থেকে ফিরে রান্না! ভাবতেই পারেন না প্রিয়ম। তাই অফিস ফেরতা ঢুঁ মারেন কোনও রেস্তোরাঁয়। ডেকে নেন স্বামীকেও। ডিনারেও সেই ভাজা-পোড়া মাংস। বাড়ির রান্না করা খাবার কবে খেয়েছেন মনেই করতে পারেন না স্বামী-স্ত্রী। ছুটি থাকলে, তবেই রান্না। ভাজা-পোড়া মাংসে বিপদের গন্ধটা আগে পাননি প্রিয়ম। পুরুষদের কোলন ক্যানসারের সতর্কবার্তা শুনে তাঁর তো মাথায় হাত।



ভাজা-পোড়া মাংসে না বলার সময় এসে গেছে। খাদ্যাভাসে আনতেই হবে বদল। না হলে ঘোর বিপদ। কিন্তু আধুনিক এই ব্যস্ততার জীবনে বিকল্প কী? খুঁজছে আমবাঙালি।