নিজস্ব প্রতিবেদন: কেউ বলছেন হনুমান চালিশা পড়লে করোনা হবে না। কেউ বলছেন রোজ গো মূত্র খাই করোনা থেকে বাঁচার জন্য। গুজরাটে দেখা যাচ্ছে গোশালায় গিয়ে মানুষ গোবর থেরাপি করাচ্ছেন করোনা থেকে বাঁচতে। চিকিত্সকরা বলছেন, এসবের কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। বরং এতে বিপদের সম্ভাবনাই বেশি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-ঝমঝমিয়ে মুষলধারে বৃষ্টি কলকাতা সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায়, জলমগ্ন রাস্তাঘাট


ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের(IMA) সর্বভারতীয় সভাপতি ডা জে এ জয়লাল সতর্ক করেছেন, 'করোনার বিরুদ্ধে গো মূত্র কিংবা গোবর যে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে পারে এমন কোনও প্রমাণ নেই। বরং এতে স্বাস্থ্যের ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি। গোবর(Cow Dung) বা গো মূত্র খেলে অন্য অনেক রোগ পশুর শরীর থেকে মানুষের শরীরে চলে আসার সম্ভাবনা খুবই বেশি।'


চিকিত্সকরা এসব বললে কী হবে, গুজরাটের এক ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানির ম্যানেজারের বক্তব্য একেবারে উল্টো। গৌতম মনিলাল বরিসা নামে ওই ব্যক্তির দাবি, গত বছর গোবর থেরাপি করে তিনি করোনা থেকে বেঁচেছিলেন। তাঁর দাবি, দেখেছি ডাক্তাররাও গোবর থেরাপি করাচ্ছেন। এমনকি রোগীদেরও তাঁরা এটা করাতে বলছেন।


আরও পড়ুন-Vaccine তৈরির ফর্মুলা অন্যান্য কোম্পানিগুলোকে দেওয়া হোক, কেন্দ্রকে আর্জি Kejriwal-এর


সম্প্রতি গুজরাটে দেখা গিয়েছে করোনা থেকে বাঁচতে গোশালায় ভিড় করছেন মানুষজন। সপ্তাহে এক বা দুদিন তাঁরা সেখানে গিয়ে গোরর থেরাপি করে আসছেন দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ার আশায়। গুজরাটে যেখানে Zydus Cadila-র সদর দফতর তার কাছেই রয়েছে Shree Swaminarayan Gurukul Vishwavidya Pratishthanam। সেখানেও হচ্ছে এসব।