এক সপ্তাহেই স্লিম এন্ড ট্রিম হয়ে ওঠার গোপন রহস্য
রোগা হতে গেলে কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত তা অনেকেই জানেন। কিন্তু অনেক সময় সেই সমস্ত পদক্ষেপ অবলম্বন করেও ঠিক যেন মন ভরে না। এতো টাকা খরচ করেও লাভের লাভ কিছুই হয় না। রোজকার ব্যস্ত জীবনে জিমের যাওয়ার জন্য আলাদা করে সময় বের করা খুবই কঠিন হয়ে ওঠে। আবার ভাবছেন যে শুধুই বাড়ির খাবার খাবেন কিন্তু কি আর করা যাবে? বাইরে বেরলে বাড়ি থেকে আর কত খাবার নিয়ে গিয়ে খাওয়া সম্ভব! যতই যাই হোক আপনাকে যে তাড়াতাড়ি রোগা হতেই হবে। না হলে নতুন বছরের পার্টিতে আপনার কেনা প্রিয় ওয়েস্টার্ন ড্রেসটা যে আপনাকে একদম মানাবেই না। তাহলে এবার এক নজরে দেখে নিন কীভাবে এক সপ্তাহের মধ্যেই আপনি স্লিম এন্ড ট্রিম হয়ে উঠবেন...
ওয়েব ডেস্ক: রোগা হতে গেলে কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত তা অনেকেই জানেন। কিন্তু অনেক সময় সেই সমস্ত পদক্ষেপ অবলম্বন করেও ঠিক যেন মন ভরে না। এতো টাকা খরচ করেও লাভের লাভ কিছুই হয় না। রোজকার ব্যস্ত জীবনে জিমের যাওয়ার জন্য আলাদা করে সময় বের করা খুবই কঠিন হয়ে ওঠে। আবার ভাবছেন যে শুধুই বাড়ির খাবার খাবেন কিন্তু কি আর করা যাবে? বাইরে বেরলে বাড়ি থেকে আর কত খাবার নিয়ে গিয়ে খাওয়া সম্ভব! যতই যাই হোক আপনাকে যে তাড়াতাড়ি রোগা হতেই হবে। না হলে নতুন বছরের পার্টিতে আপনার কেনা প্রিয় ওয়েস্টার্ন ড্রেসটা যে আপনাকে একদম মানাবেই না। তাহলে এবার এক নজরে দেখে নিন কীভাবে এক সপ্তাহের মধ্যেই আপনি স্লিম এন্ড ট্রিম হয়ে উঠবেন...
# যোগ ব্যায়াম যেমন পুশ আপ, সিট আপ ইত্যাদি করতে পারেন। যেগুলি পুরো আপনার পেটের ওপরে গিয়েই চাপ সৃষ্টি করবে যার ফলে আস্তে আস্তে কমে যাবে পেট।
# দিনে ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট যোগ ব্যায়াম করুন।
# যোগ ব্যায়ামের পরে উষ্ণ গরম জলে এক চামচ মধু এবং পাতি লেবু মিশিয়ে খান। এতেও রোগা হওয়ার কাজ অনেক তাড়াতাড়ি হবে।
# যখনই ভারী কোনও খাবার খাবেন তখনই বসে না থেকে কিছুক্ষণ হেঁটে আসুন। এতে খাবার ভালো হজম হবে। এছাড়া বাড়তি মেদও ঝড়ে যাবে।
# প্রচুর পরিমাণে জল খান। দিনে প্রায় ৮ থেকে ১০ গ্লাস জল খাওয়া উচিত। এতে আপনার শরীরের অতিরিক্ত টক্সিন বেরিয়ে যাবে। যার ফলে মোটা হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যাবে।
# জাঙ্ক ফুড এবং অতিরিক্ত ক্যালোরির খাবার খাওয়া একেবারে বন্ধ করে দিন। যেমন কেক, কুকিজ, চিপস, লজেন্স ইত্যাদি। সব থেকে বড় কথা মিষ্টি খাবার একেবারেই খাওয়া ছেড়ে দিন। এমনকি চা-তেও চিনি খাবেন না। দুধ চায়ের বদলে গ্রিন টী অথবা হার্বাল টী খান।
# যে সমস্ত খাবারে অনেক ফাইবার আছে সেই সব খাবার বেশি পরিমাণে খান। যেমন তাজা শাক-সবজি, ফল, ডাল ইত্যাদি। রোজ আপনার খাবারে ডাল অবশ্যই খাবেন। রাতে শোয়ার সময় খুব ভারী খাবার না খাওয়াই ভালো।