ডেঙ্গি রোগীকে ঘরোয়া এই টোটকাগুলি খাওয়ান, উপকার পাবেন
গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলে মশাবাহিত রোগের প্রকোপ বরাবরই বেশি। প্রতি বছরের মত এবছরও মারাত্মকভাবে দেখা দিয়েছে ডেঙ্গি। দেহে ভাইরাস ঢোকার চার থেকে ছয় দিন পর রক্তপরীক্ষায় ধরা পড়ে ডেঙ্গির জীবাণু। তারপরেও প্রায় ১০ থেকে ১২ দিন থাকে সংক্রমণ। হেমারেজিক ডেঙ্গির ক্ষেত্রে হু হু করে নামতে থাকে রক্তে অনুচক্রিকার সংখ্যা (Platelet Count)। ধুম জ্বর, অসহ্য মাথাযন্ত্রণা, গায়ে-হাতে পায়ে ব্যথা, চোখে ব্যথা, গায়ে চুলকানি, নাক-মাড়ি দিয়ে হাল্কা রক্তক্ষরণ এসবই হচ্ছে ডেঙ্গির লক্ষ্মণ।
ওয়েব ডেস্ক : গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলে মশাবাহিত রোগের প্রকোপ বরাবরই বেশি। প্রতি বছরের মত এবছরও মারাত্মকভাবে দেখা দিয়েছে ডেঙ্গি। দেহে ভাইরাস ঢোকার চার থেকে ছয় দিন পর রক্তপরীক্ষায় ধরা পড়ে ডেঙ্গির জীবাণু। তারপরেও প্রায় ১০ থেকে ১২ দিন থাকে সংক্রমণ। হেমারেজিক ডেঙ্গির ক্ষেত্রে হু হু করে নামতে থাকে রক্তে অনুচক্রিকার সংখ্যা (Platelet Count)। ধুম জ্বর, অসহ্য মাথাযন্ত্রণা, গায়ে-হাতে পায়ে ব্যথা, চোখে ব্যথা, গায়ে চুলকানি, নাক-মাড়ি দিয়ে হাল্কা রক্তক্ষরণ এসবই হচ্ছে ডেঙ্গির লক্ষ্মণ।
এজিস ইজিপ্টাই মশাবাহিত এই রোগে নির্দিষ্ট কোনও চিকিত্সাপদ্ধতি নেই। তবে ঘরোয়া বেশকিছু টোটকা রয়েছে যা ডেঙ্গির সঙ্গে মোকাবিলা করে,
১) পেঁপে পাতা- পেঁপে পাতা বেটে রস করে খাওয়া।
২) তুলসি পাতা- তুলসি পাতা চিবিয়ে বা সেদ্ধ করে সেই জলটা খাওয়া।
৩) নিম পাতা- নিম পাতা সেদ্ধ করে সেই জলটা খাওয়া।
৪) মেথি পাতা- মেথি পাতা জলে ভিজিয়ে রেখে সেই জল খাওয়া। বা মেথির গুঁড়ো জলে মিশিয়ে খাওয়া।
৫) কমলার রস- কমলালেবুর রসে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ও ভিটামিন থাকে। যা ডেঙ্গি ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিহত করে।
৬) হলুদ- দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলেও উপকার পেতে পারেন।
অবশ্যই পড়ুন, পেশিতে টান? সহজেই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মিলবে এভাবে