৪০২ বছরের দুর্গা পুজো, দেশভাগের পর বরিশাল থেকে 'মা' চলে এলেন ভবানীপুরে
একটা দুটো বৎসর নয়, দুর্গা পুজোর বয়স ৪০২। ঐতিহ্য এবং আভিজাত্যে ভবানীপুরের ঘোষ দস্তিদারদের পারিবারিক দুর্গোৎসবে যে কোনও রকম মার্কশিটের প্রয়োজন হয় না, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। ৫৭, হরিশ মুখার্জি রোডে গাভা সম্মিলনীর পুজো কলকাতা সহ অধুনা অবিভিক্ত বাংলার আদি পুজো গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি।
ওয়েব ডেস্ক: একটা দুটো বৎসর নয়, দুর্গা পুজোর বয়স ৪০২। ঐতিহ্য এবং আভিজাত্যে ভবানীপুরের ঘোষ দস্তিদারদের পারিবারিক দুর্গোৎসবে যে কোনও রকম মার্কশিটের প্রয়োজন হয় না, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। ৫৭, হরিশ মুখার্জি রোডে গাভা সম্মিলনীর পুজো কলকাতা সহ অধুনা অবিভিক্ত বাংলার আদি পুজো গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি।
এই পুজো প্রথম শুরু হয় বর্তমান বাংলাদেশের বড়িশাল জেলায়। গাভা ঘোষ দস্তিদার প্রথম এই পুজো শুরু করেছিলেন। এরপর পুজো স্থানান্তরিত হয় কলকাতার ৫৭, হরিশ মুখার্জি রোডের বাড়িতে। গাভা ঘোষ দস্তিদারের বংশধরেরা আজও সেই পুজোর ঐতিহ্যকে বহন করে চলেছেন। সময় যত এগিয়েছে পুজোর বয়স ততই বেড়েছে কিন্তু তা কখনই চিরাচরিত মাতৃবন্দনা থেকে অবুলুপ্তির দিকে এগোয়নি। বরং ঐতিহ্যকে সঙ্গে নিয়েই এই পুজো তার রেলগাড়িকে ছুটিয়েই চলেছে।