সরকারি হাসপাতালে দালাল চক্রের রমরমা, তারাতারি ডাক্তার দেখাতে হলে ২ টাকার টিকিটের দাম ২০০ টাকা
প্রিয়জনকে সুস্থ করার মরিয়া তাগিদ নিয়ে যারা হাসপাতালে যান, তাঁদের জন্য এই খবর। শহরের প্রাণকেন্দ্রে, এই বাঙ্গুর ইনস্টিটিউট অফ নিউরো সায়েন্স। ভোরবেলা থেকেই আউটডোরের সামনে রোগীদের লম্বা লাইন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগী নিয়ে অনন্ত অপেক্ষা। ওপিডি পেসেন্ট কার্ড বা ২ টাকার টিকিট কেটে ডাক্তার দেখানোর লাইন। রাস্তায় শুয়ে কাতরাচ্ছেন মুমুর্ষু রোগী। আর একটু তাড়াতাড়ি ডাক্তার দেখাতে মরিয়া লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন হাজার হাজার উদ্বিগ্ন পরিজন। প্রতিদিন এই একই ছবি হাসপাতালের। আর এখানেই রীতিমত ফাঁদ পেতে রয়েছে এক চক্র। যারা হাসপাতালের কেউ নন। তাঁরা দালাল।
ওয়েব ডেস্ক: প্রিয়জনকে সুস্থ করার মরিয়া তাগিদ নিয়ে যারা হাসপাতালে যান, তাঁদের জন্য এই খবর। শহরের প্রাণকেন্দ্রে, এই বাঙ্গুর ইনস্টিটিউট অফ নিউরো সায়েন্স। ভোরবেলা থেকেই আউটডোরের সামনে রোগীদের লম্বা লাইন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগী নিয়ে অনন্ত অপেক্ষা। ওপিডি পেসেন্ট কার্ড বা ২ টাকার টিকিট কেটে ডাক্তার দেখানোর লাইন। রাস্তায় শুয়ে কাতরাচ্ছেন মুমুর্ষু রোগী। আর একটু তাড়াতাড়ি ডাক্তার দেখাতে মরিয়া লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন হাজার হাজার উদ্বিগ্ন পরিজন। প্রতিদিন এই একই ছবি হাসপাতালের। আর এখানেই রীতিমত ফাঁদ পেতে রয়েছে এক চক্র। যারা হাসপাতালের কেউ নন। তাঁরা দালাল।
২ টাকার একটি কার্ড করতে দালালরা নিচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। দালালদের দাবি, সরকারি কর্মীদের টাকা দিতে হচ্ছে, ভাগ বাটোয়ারা করতে হয়, তাই টাকা নিতেই হয়। স্বাস্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য্য এই সক্রিয় দালাল চক্রকে আটকাতে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেও, এখনও কোনও কার্যকারী ভূমিকা নিতে পারেনি প্রশাসন, এমনটাই অভিযোগ উঠছে রোগীদের পক্ষ থেকে।