আজ কেওড়াতলায় ডালমিয়ার শেষকৃত্য, শেষ শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের জন্য দেহ রাখা হবে CAB তে
প্রয়াত বোর্ড সভাপতি জগমোহন ডালমিয়া। রাত ৮টা ৫৫ মিনিটে জীবনাবসান। বুকে ব্যথা অনুভব হওয়ায় বৃহস্পতিবার হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল তাঁকে। চিকিত্সায় ভাল সাড়া দিচ্ছিলেন বিসিসিআই সভাপতি জগমোহন ডালমিয়া। রবিবার তাঁর ধমনীতে স্টেন্ট বসানো হয়েছিল। কিন্তু রক্তক্ষরণ বন্ধ করা যায়নি। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণেই মৃত্যু হয় তাঁর, জানান চিকিৎসকরা। রবিবার সন্ধ্যেয় ৭৫ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে জীবনাবসান হয় জগমোহন ডালমিয়ার।
কলকাতা: প্রয়াত বোর্ড সভাপতি জগমোহন ডালমিয়া। রাত ৮টা ৫৫ মিনিটে জীবনাবসান। বুকে ব্যথা অনুভব হওয়ায় বৃহস্পতিবার হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল তাঁকে। চিকিত্সায় ভাল সাড়া দিচ্ছিলেন বিসিসিআই সভাপতি জগমোহন ডালমিয়া। রবিবার তাঁর ধমনীতে স্টেন্ট বসানো হয়েছিল। কিন্তু রক্তক্ষরণ বন্ধ করা যায়নি। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণেই মৃত্যু হয় তাঁর, জানান চিকিৎসকরা। রবিবার সন্ধ্যেয় ৭৫ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে জীবনাবসান হয় জগমোহন ডালমিয়ার।
সোমবার কেওড়াতলা মহাশ্মশানে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। শেষ শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের জন্য দুপুর ১২টা থেকে দেহ রাখা হবে CAB তে। রাতে দেহ নিয়ে যাওয়া হবে ডালমিয়ার নিজ বাসগৃহে। রবিবার রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ হাসপাতাল থেকে 'বাড়ি ফিরবেন' তিনি। সোমবার অন্তিম যাত্রায় বাড়ি থেকে সিএবি হয়ে কেওড়াতলা নিয়ে যাওয়া হবে তাঁর মরদেহ।
বোর্ড প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। ডালমিয়ার মৃত্যু সংবাদ শুনেই হাসপাতালে পৌঁছে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শোক প্রকাশ করে তিনি বলেন, "রাজার মুকুট পরে চলে গেলেন তিনি। ক্রিকেটকে নিজের জীবনের থেকেও বেশি ভালবাসতেন তিনি"।
Heartfelt condolences on the passing away of Shri Jagmohan Dalmiya #PresidentMukherjee
— President of India (@RashtrapatiBhvn) September 20, 2015
টুইটারে শোক জ্ঞাপন করেন সচিন টেন্ডুলকার।
Heartfelt condolences to the family & friends of Jagmohan Dalmiya. Had met him in June. little did I realise that it would be the last (1/3)
— sachin tendulkar (@sachin_rt) September 20, 2015
উল্লেখ্য, ১৯৭৯ তে ভারতের ক্রিকেট বোর্ডে যোগ দেন জগমোহন ডালমিয়া। ১৯৮৩ সালে বোর্ডের কোষাধক্ষ হন তিনি। একাধিকবার বোর্ড সভাপতি পদে ছিলেন জগমোহন ডালমিয়া।