সারদা কেলেঙ্কারিতে ফের সজ্জন আগরওয়ালকে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের
সারদা কেলেঙ্কারিতে ফের সন্ধির আগরওয়ালের বাবা সজ্জন আগরওয়ালকে ডেকে পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিবিআই। এর আগেও সজ্জন আগরওয়ালকে ডেকে পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। তাঁর বাড়ি এবং অফিসেও হানা দেন গোয়েন্দারা। ইস্টবেঙ্গল কর্তা দেবব্রত সরকারের মাধ্যমে সজ্জনের সঙ্গে তাঁর পরিচয় বলে গোয়েন্দাদের জানান সুদীপ্ত দেন। সজ্জন এবং সন্ধিরের মাধ্যমেই সেবি সংক্রান্ত বিষয় মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন দেবব্রত। সেই বিষয়েই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয়েছে ওই দুজনকে।
ওয়েব ডেস্ক: সারদা কেলেঙ্কারিতে ফের সন্ধির আগরওয়ালের বাবা সজ্জন আগরওয়ালকে ডেকে পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিবিআই। এর আগেও সজ্জন আগরওয়ালকে ডেকে পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। তাঁর বাড়ি এবং অফিসেও হানা দেন গোয়েন্দারা। ইস্টবেঙ্গল কর্তা দেবব্রত সরকারের মাধ্যমে সজ্জনের সঙ্গে তাঁর পরিচয় বলে গোয়েন্দাদের জানান সুদীপ্ত দেন। সজ্জন এবং সন্ধিরের মাধ্যমেই সেবি সংক্রান্ত বিষয় মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন দেবব্রত। সেই বিষয়েই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয়েছে ওই দুজনকে।
অন্যদিকে, আজই সারদাকাণ্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তারা নিউজের কর্তাদের ডেকে পাঠানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই তাঁরা পৌছে গিয়েছেন সল্টলেকে ইডির দফতরে। গৌতম কুণ্ডুর পর রোজভ্যালির ম্যানিজিং ডিরেক্টর শিবময় দত্তকেও তলব করেছে ইডি।
ইডির পর সারদাকাণ্ডে এবার সিবিআই জেরা করল চিত্রশিল্পী শুভাপ্রসন্ন। তাঁর সংস্থা"দেবকৃপা ব্যাপার প্রাইভেট লিমিটেডের' সঙ্গে একটি টিভি চ্যানেল বিক্রি নিয়ে আর্থিক লেনদেন হয়েছিল সারদার। এবিষয়ে ইডির কাছে দেওয়া তথ্য জানতেই সিবিআইয়ের তলব বলে জানিয়েছেন শুভাপ্রসন্ন। সিবিআই দফতরে ঢোকার আগে গতকাল সাংবাদিকদের তিনি বলেন, এখন সময় চ্যানেল হস্তান্তরের সময় সাড়ে ছয় কোটি টাকাই পেয়েছিলেন তিনি। যা চ্যানেলের অন্যান্য অংশীদারদের মধ্যে সমান ভাগে ভাগ করা হয়। অর্থাত্ মোট তেরো জন অংশীদারের প্রত্যেকে পেয়েছিলেন পঞ্চাশ লক্ষ টাকা করে। সিটের হলফনামায় উল্লিখিত চোদ্দ কোটি টাকায় চ্যানেল বিক্রির বিষয় তিনি কিছুই জানেন না বলে দাবি শুভাপ্রসন্নর।
এর আগে সিটের তদন্তে জানা গিয়েছিল, ওই টিভি চ্যানেল সারদাকর্তাকে বিক্রি করা হয় ১৪ কোটি টাকায়। ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে অংশীদারদের নিয়েও। গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, শুভাপ্রসন্ন ছাড়া বাকি যে বারো জনের কথা বলা হচ্ছে তার মধ্যে চার জনের অস্তিত্বই নেই। পাঁচ জনের কোনও খোঁজখবর নেই। তাহলে চ্যানেল বিক্রির টাকা কীভাবে ভাগ হয়েছিল, এ প্রশ্নে তৈরি হয়েছে ধন্ধ। এই সব প্রশ্নের উত্তরই এখন খুঁজছে সিবিআই।