আতঙ্কের মহানগরী, পুলিস কমিশনারের বাড়ির ঢিল ছোড়া দূরত্বে একটি স্কুলে জমি নিয়ে বিবাদের জেরে ভোররাতে গুলির লড়াই, নিহত দুই, আ্টক চার
শর্ট স্ট্রিট-কাণ্ডে স্কুলের ভিতর থেকে উদ্ধার হল একাধিক আগ্নেয়াস্ত্র। পুলিসের দাবি, স্কুলের মধ্যে পাওয়া গেছে একটি দো-নলা বন্দুক ও একটি রিভলভার। এছাড়াও মিলেছে সাতটি গুলির খোল। এর থেকেই পুলিসের অনুমান, প্রায় সাত রাউন্ড গুলি চলেছে ওই স্কুলে। এই ঘটনায় প্রধান শিক্ষিকার অভিযোগের আঙুল পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার দিকেই। তবে পুলিস তা মানতে নারাজ। পুলিস সূত্রে খবর, আজ মোট ১৮ জনকে ভাড়া করে ওই স্কুলে নিয়ে আসা হয়েছিল।
শর্ট স্ট্রিট-কাণ্ডে স্কুলের ভিতর থেকে উদ্ধার হল একাধিক আগ্নেয়াস্ত্র।
পুলিসের দাবি, স্কুলের মধ্যে পাওয়া গেছে একটি দো-নলা বন্দুক ও একটি রিভলভার।
এছাড়াও মিলেছে সাতটি গুলির খোল।
এর থেকেই পুলিসের অনুমান, প্রায় সাত রাউন্ড গুলি চলেছে ওই স্কুলে।
এই ঘটনায় প্রধান শিক্ষিকার অভিযোগের আঙুল পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার দিকেই।
তবে পুলিস তা মানতে নারাজ। পুলিস সূত্রে খবর, আজ মোট ১৮ জনকে ভাড়া করে ওই
স্কুলে নিয়ে আসা হয়েছিল।
যাদের মধ্যে চার জন মহিলা নিরাপত্তরক্ষী এবং দশজন বাউন্সার ছিলেন।
সকলেই সোনারপুরের একটি নিরাপত্তা সংস্থার কর্মী ছিলেন বলে জানা গেছে।
জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে তিন মহিলা নিরাপত্তারক্ষীকেও।
যে বন্দুক থেকে গুলি চালানো হয়েছিল তার লাইসেন্স ছিল কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
কলকাতা পুলিস কমিশনারের বাড়ি থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে একটি স্কুলে ভোর রাতে গুলি
চলল। নিহত দুজন। পার্ক স্ট্রিটের কাছে শর্ট স্ট্রিটে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার ওপর হামলার
অভিযোগ। প্রধান শিক্ষিকার বক্তব্য, তাঁকে বাঁচাতেই তিনি ও তাঁর দেহরক্ষী দুষ্কৃতীদের লক্ষ্য
করে গুলি চালিয়েছেন। মহিলার অভিযোগ, পাল্টা গুলি চালায় দুষ্কৃতীরাও। ঘটনায় প্রধান
শিক্ষিকা সহ আটক চারজন।
স্কুল সংলগ্ন জমি নিয়েই বিবাদের জেরে এই ঘটনা বলে জানা গিয়েছে। প্রধান
শিক্ষিকার অভিযোগ, জমি নিয়ে গণ্ডগোলের জেরে তাঁকে দীর্ঘদিন ধরেই হুমকি দেওয়া
হচ্ছিল। বিষয়টি তিনি শেক্সপিয়র সরণি থানায় জানান। পুলিস কমিশনারকেও বিষয়টি তিনি
জানিয়েছিলেন বলে মহিলার বক্তব্য। কিন্তু কোনও ব্যবস্থা নেয়নি পুলিস। মহিলার অভিযোগ,
আজ ভোররাতে ছাদ টোপকে স্কুলের ভিতরে চলে আসে প্রায় পঞ্চাশ-ষাটজন দুষ্কৃতী। পুলিস
অবশ্য বলছে অন্য কথা। পুলিসের বক্তব্য, জমি নিয়ে বিবাদ আদালতে গড়ালে তা মিটেও
যায়।
আজ ভোর রাতে ৫০-৬০জন নয়, আদালতের নির্দেশ দেখিয়ে এক আইনজীবী সহ সাত
আটজন আসে জমির দখল নিতে। এমনকি বিতর্কিত জমিতে নিরাপত্তারক্ষী বসানোর জন্য
তিনজন মহিলাকেও আনা হয়। তবে বচসা বেঁধে যায়। বচসা চরম আকার প্রধান শিক্ষিকা
ও তাঁর দেহরক্ষীই গুলি চালায়। পুলিস সূত্রে খবর, আজ মোট ১৮ জনকে ভাড়া করে ওই
স্কুলে নিয়ে আসা হয়েছিল। যাদের মধ্যে চার জন মহিলা নিরাপত্তরক্ষী এবং দশজন বাউন্সার
ছিলেন। সকলেই সোনারপুরের একটি নিরাপত্তা সংস্থার কর্মী ছিলেন বলে জানা গেছে।
জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে তিনজন মহিলা নিরাপত্তারক্ষীকেও। যে বন্দুক থেকে গুলি চালানো
হয়েছিল তার লাইসেন্স ছিল কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।