জুটছে না যাত্রী, ক্ষতির মুখে শহরের স্বাচ্ছন্দ্যের এসি বাস পরিবহন
নাগরিক স্বাচ্ছন্দ্যের কথা ভেবে শহরে চালু হয়েছিল এসি বাস। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই সেই পরিষেবাই ক্ষতির মুখে। বন্ধ হয়ে গেছে সল্টলেক-বারুইপুর এসি 14 রুটের বাস পরিষেবা। অন্য বেশকয়েকটি রুটের বাসও বন্ধের সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে সিএসটিসি।বাস হলেও বাতানুকুল। প্যাচপ্যাচে গরম থেকে মুক্তি। বছরখানেক আগেই শহরের রাস্তায় চলতে শুরু করে এসি বাস। সেই এসি বাসেই মুখ ফিরিয়েছে যাত্রীরা। যাত্রী কম হওয়ায় ক্ষতির মুখে স্বাচ্ছন্দ্যের পরিবহন।
ব্যুরো: নাগরিক স্বাচ্ছন্দ্যের কথা ভেবে শহরে চালু হয়েছিল এসি বাস। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই সেই পরিষেবাই ক্ষতির মুখে। বন্ধ হয়ে গেছে সল্টলেক-বারুইপুর এসি 14 রুটের বাস পরিষেবা। অন্য বেশকয়েকটি রুটের বাসও বন্ধের সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে সিএসটিসি।বাস হলেও বাতানুকুল। প্যাচপ্যাচে গরম থেকে মুক্তি। বছরখানেক আগেই শহরের রাস্তায় চলতে শুরু করে এসি বাস। সেই এসি বাসেই মুখ ফিরিয়েছে যাত্রীরা। যাত্রী কম হওয়ায় ক্ষতির মুখে স্বাচ্ছন্দ্যের পরিবহণ।
এই মুহুর্তে শহরে এসি রুট রয়েছে ৩৩ টি। এসি বাস চলে ১৭১টি। যাত্রী না হওয়ায় বন্ধের মুখে সল্টলেক-বারুইপুর এসি 14 রুটের বাস ।
রাস্তা খারাপ হওয়ায় ঠাকুরপুকুর-সল্টলেক, নিউটাউন-নবান্ন, কুদঘাট-বানতলা রুটে কমানো হয়েছে বাসের সংখ্যা।
যে কটি রুটে বাস চলছে তাও লাভের মুখ দেখাচ্ছেনা সিএসটিসিকে।
সিএসটিসির চলতি আর্থিক বছরে লাভের লক্ষ্যমাত্রা ছিল আঠারো কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম তিন মাসে যা আয় তা দিয়ে লক্ষামাত্রায় পৌছনো কার্যত অসম্ভব। সিএসটিসির এখন আয়ের থেকে ব্যয় বেশি। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মাথায় রেখে যে এসি পরিষেবা চালু হল,বছর ঘুরতে না ঘুরতেই কেন তার এই বেহাল দশা? যাত্রী না হওয়ার কারনই বা কী? তবে কি সঠিক পরিকল্পনার অভাবই ক্ষতির মুখে ঠেলে দিচ্ছে সিএসটিসিকে? উঠছে প্রশ্ন।