নিজস্ব প্রতিবেদন: সম্প্রতি তৃণমূলে ফিরে এসেছেন মুকুল রায়। তারপরেই সোমবার তৃণমূল ভবনে এদিন যোগ দেন উত্তরবঙ্গের একাধিক বিজেপি নেতারা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন মুকুল রায়, ব্রাত্য বসুরাও। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আলিপুর দুয়ারের ভারতীয় জনতা পার্টির সভাপতি গঙ্গাপ্রসাদ শর্মা। এছাড়াও অন্যান্য সাধারণ সম্পাদক বীরেন্দ্র, সম্পাদক বিনোদ ব্লিংজ, সহ সভাপতি বিপ্লব সরকার, কুমারগ্রামে মন্ডল প্রেসিডেন্ট নিশান লামা, কালচিনির আহ্বায়ক কৃপাশঙ্কর জয়সওয়াল, সহ আহ্বায়াক ঈশ্বর কুমার বিশ্বকর্মা, অসীম কুমার লামা, মোট আটজন তৃণমূলে যোগদানে ইচ্ছেপ্রকাশ করে আবেদন করেছিলেন। দলের অনুমতি নিয়েই আজ তাঁদের দলে নেওয়া হচ্ছে। সোমবার তৃণমূল ভবনে এমনটাই জানালেন সুখেন্দু শেখর রায়।


আরও পড়ুন, ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় রাজ্যের পুনর্বিবেচনার আবেদন খারিজ, রাজ্যকে ভর্ৎসনা করে আগের রায়ই বহাল রাখল আদালত


এদিন গঙ্গাপ্রসাদ শর্মা বলেন, "আলিপুরদুয়ারে বিজেপি ভাল ফল করা সত্ত্বেও কেন আমি তৃণমূলে এলাম এর উত্তর হল নির্বাচনের আগে থেকেই জেলাকে বাদের তালিকায় রেখে কাজ করেছেন হাইকমান্ড। দিল্লি, কলকাতায় নিয়ে গিয়ে যোগদান করানো হয়েছে নেতাদের। জেলাকে সে সব খবর দেওয়ার যোগ্য মনে করা হয়নি। তখন থেকেই দলের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল।প্রতিবাদও করেছিলাম। নির্বাচনের সময় আমি দল ছাড়িনি। গদ্দারি করিনি। ৫ আসনে ৫টাই জিতিয়েছি। তখন থেকেই তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখি।"


তিনি জন বার্লা প্রসঙ্গে বলেন, "মানুষের সেন্টিমেন্টকে হাওয়া দিয়ে এসব করতে চাইছে। উত্তরবঙ্গে উন্নয়নের অনেক কাজ করতে পারে বিজেপি। অনেক বিকল্প রয়েছে।"


সুখেন্দু শেখর রায় বলেন, "বিজেপির এখন দলে কপালকুণ্ডলার প্রয়োজন। যিনি বলবেন- পথিক তুমি কি পথ হারাইয়াছো?" ব্রাত্য বসু বলেন- "একদিকে পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালন করছে আবার উত্তরবঙ্গ ভাঙ্গনের কথা বলছে বিজেপি। আদর্শেই দ্বিচারিতা চলছে। বাঙালি বিরোধিতা বিচার করে দেখা হোক।"