আইনি প্রক্রিয়া মিটিয়ে আজ জেল থেকে ছাড়া পেলেন কুণাল ঘোষ

চতুর্থীতেই মিলেছিল অন্তর্বর্তী জামিন। সমস্ত আইনি প্রক্রিয়া মিটিয়ে, অবশেষে মুক্তি মিলল ষষ্ঠীতে। আজ সকালে প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে ছাড়া পেলেন কুণাল ঘোষ। সকাল পৌনে এগারটা নাগাদ সংশোধনাগার থেকে বেরোন তিনি। জামিনের শর্ত অনুযায়ী, নারকেলডাঙা থানা এলাকার মধ্যেই থাকতে হবে কুণাল ঘোষকে।

Updated By: Oct 7, 2016, 01:37 PM IST
আইনি প্রক্রিয়া মিটিয়ে আজ জেল থেকে ছাড়া পেলেন কুণাল ঘোষ

ওয়েব ডেস্ক: চতুর্থীতেই মিলেছিল অন্তর্বর্তী জামিন। সমস্ত আইনি প্রক্রিয়া মিটিয়ে, অবশেষে মুক্তি মিলল ষষ্ঠীতে। আজ সকালে প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে ছাড়া পেলেন কুণাল ঘোষ। সকাল পৌনে এগারটা নাগাদ সংশোধনাগার থেকে বেরোন তিনি। জামিনের শর্ত অনুযায়ী, নারকেলডাঙা থানা এলাকার মধ্যেই থাকতে হবে কুণাল ঘোষকে।

সপ্তাহে একদিন সিবিআইয়ের তদন্তকারী অফিসারের কাছে হাজিরাও দিতে হবে। এগারোই নভেম্বর পর্যন্ত তাঁর জামিন মঞ্জুর করেছে হাইকোর্ট। ২০১৩ সালের ২৩ নভেম্বর, সারদা কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হন কুণাল। প্রায় তিন বছর পর জামিন হল তাঁর।

আরও পড়ুন- সুদীপ্ত সেনের উত্থানের ইতিহাসের সঙ্গে মদন  মিত্রের যোগাযোগ নিয়ে যে বিস্ফোরক কথা বলেছিলেন কুণাল ঘোষ

২ লাখ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেছিল আদালত। আদালতের নির্দেশে কুণালের পাসপোর্ট জমা রাখতে হচ্ছে সিবিআইয়ের কাছে। নারকেলডাঙা থানার বাইরেও যেতে পারবেন না কুণাল। প্রতি সপ্তাহে সিবিআইয়ের কাছে হাজিরাও দিতে হবে তাঁকে।   

গতকাল বিচারপতি অসীম রায় প্রশ্ন তোলেন, প্রায় তিন বছর ধরে জেলবন্দি কুণালের জামিন মঞ্জুর করা হলে কতটা কী ক্ষতি হতে পারে? প্রাক্তন পরিবহণমন্ত্রী মদন মিত্রও সম্প্রতি জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। এই অবস্থায় তাঁদের মক্কেলের জামিনের জন্য হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন কুণালের কৌসুলিরা। কুণাল জামিন পেলে কতটা ক্ষতি হতে পারে, কোর্টের এই প্রশ্নের উত্তরে সিবিআইয়ের আইনজীবী কার্যত কোনও যুক্তিই দিতে পারেননি।

.