রিকশা নিয়েই সপরিবারে লাদাখ ঘুরে এলেন নাকতলার সত্যেন দাস
সেনাবাহিনীর ট্রাক নয়, চারচাকার গাড়িও নয়, এমনকি কপ্টারেও নয়, রিকশা চালিয়ে ঘুরে এলেন লে লাদাখ। উদ্দেশ্য, বিশ্বের দরবারে শান্তির বার্তা পৌছে দেওয়া। লে লাদাখ ভ্রমণই আলাদা পরিচিতি দিয়েছে নাকতলার সত্যেন দাসকে। ইতিমধ্যেই নাম পাঠানো হয়েছে লিমকা বুক এবং গিনেস বুকের জন্য। তবে সত্যেন দাসের স্বপ্ন বিদেশে গিয়ে শান্তির বার্তা পৌছে দেওয়া। সত্যেন দাস। পেশায় রিকশা চালক। দক্ষিণ কলকাতার নাকতলা এলাকায় প্রতিদিনই দেখা যায় তাঁকে। তবে তাঁর জীবনের লক্ষ্য তাঁকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে। সম্প্রতি রিকশা চালিয়ে লে-লাদাখ ভ্রমণ করে ফিরেছেন সত্যেন দাস। লক্ষ্য, বিশ্বের দরবারে শান্তির বার্তা পৌছে দেওয়া।
ওয়েব ডেস্ক: সেনাবাহিনীর ট্রাক নয়, চারচাকার গাড়িও নয়, এমনকি কপ্টারেও নয়, রিকশা চালিয়ে ঘুরে এলেন লে লাদাখ। উদ্দেশ্য, বিশ্বের দরবারে শান্তির বার্তা পৌছে দেওয়া। লে লাদাখ ভ্রমণই আলাদা পরিচিতি দিয়েছে নাকতলার সত্যেন দাসকে। ইতিমধ্যেই নাম পাঠানো হয়েছে লিমকা বুক এবং গিনেস বুকের জন্য। তবে সত্যেন দাসের স্বপ্ন বিদেশে গিয়ে শান্তির বার্তা পৌছে দেওয়া। সত্যেন দাস। পেশায় রিকশা চালক। দক্ষিণ কলকাতার নাকতলা এলাকায় প্রতিদিনই দেখা যায় তাঁকে। তবে তাঁর জীবনের লক্ষ্য তাঁকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে। সম্প্রতি রিকশা চালিয়ে লে-লাদাখ ভ্রমণ করে ফিরেছেন সত্যেন দাস। লক্ষ্য, বিশ্বের দরবারে শান্তির বার্তা পৌছে দেওয়া।
স্ত্রী, কন্যাকে নিয়ে দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই করে কোনও মতে বেঁচে থাকা।তবু তারই মাঝে দেশের উত্তাল পরিস্থিতি ভাবিয়েছে তাঁকে। আর সেই ভাবনার তাগিদেই পথ চলা শুরু। উনিশশো তিরানব্বই সালে সাইকেলে করে ভারত ভ্রমণ। এরপর স্ত্রী, কন্যাকে নিয়ে রিকশায় করে পুরী যাত্রা। রিকশা চেপেই গিয়েছেন কাশ্মীর, বৈষ্ণোদেবীতেও। পথে যাঁকেই পেয়েছেন তার কাছেই পৌছে দিয়েছেন শান্তির বার্তা। তবে তাঁর যাত্রা পথ আদৌ সুগম ছিল না।
সত্যেন দাসের পাশে সব সময় থেকেছে পাড়ার একটি ক্লাব। ক্লাব সদস্যদের সাহায্য ছাড়া যে এসব সম্ভব ছিল না তা একবাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন সত্যেন দাস। লিমকা এবং গিনেস বুকের জন্য ইতিমধ্যেই পাঠানো হয়েছে সত্যেন দাসের নাম। ভবিষ্যতে কী হবে তা জানেন না। তবে আপাতত দেশের গণ্ডী পেরিয়ে মহাদেশে শান্তির বার্তা পৌছে দেওয়ার স্বপ্ন দেখছেন সত্যেন দাস।
পেশায় রিকশা চালক। দক্ষিণ কলকাতার নাকতলা এলাকায় প্রতিদিনই দেখা যায় তাঁকে। তবে তাঁর জীবনের লক্ষ্য তাঁকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে। সম্প্রতি রিকশা চালিয়ে লে-লাদাখ ভ্রমণ করে ফিরেছেন সত্যেন দাস। লক্ষ্য, বিশ্বের দরবারে শান্তির বার্তা পৌছে দেওয়া। স্ত্রী, কন্যাকে নিয়ে দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই করে কোনও মতে বেঁচে থাকা।তবু তারই মাঝে দেশের উত্তাল পরিস্থিতি ভাবিয়েছে তাঁকে। আর সেই ভাবনার তাগিদেই পথ চলা শুরু। উনিশশো তিরানব্বই সালে সাইকেলে করে ভারত ভ্রমণ। এরপর স্ত্রী , কন্যাকে নিয়ে রিকশায় করে পুরী যাত্রা। রিকশা চেপেই গিয়েছেন কাশ্মীর, বৈষ্ণোদেবীতেও। পথে যাঁকেই পেয়েছেন তার কাছেই পৌছে দিয়েছেন শান্তির বার্তা। তবে তাঁর যাত্রা পথ আদৌ সুগম ছিল না।
সত্যেন দাসের পাশে সব সময় থেকেছে পাড়ার একটি ক্লাব। ক্লাব সদস্যদের সাহায্য ছাড়া যে এসব সম্ভব ছিল না তা একবাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন সত্যেন দাস। লিমকা এবং গিনেস বুকের জন্য ইতিমধ্যেই পাঠানো হয়েছে সত্যেন দাসের নাম। ভবিষ্যতে কী হবে তা জানেন না। তবে আপাতত দেশের গণ্ডী পেরিয়ে মহাদেশে শান্তির বার্তা পৌছে দেওয়ার স্বপ্ন দেখছেন সত্যেন দাস।