ডেঙ্গি নিয়ে চাপান উতর স্কুল ও পুর নিগমের মধ্যে
ডেঙ্গির প্রকোপের জন্য বিধাননগর পুর নিগমের কাঁধেই দোষ চাপিয়েছে ভারতীয় বিদ্যাভবন কর্তৃপক্ষ। তবে এই দায় নিতে রাজি হননি মেয়র সব্যসাচী দত্ত। উল্টে স্কুল কর্তৃপক্ষকেই পরোক্ষে দায়ী করেছেন তিনি। আজ মেয়রের সঙ্গে দেখা করতে যান অভিভাবকরা। এরপরেই স্কুলে পৌছন পুর আধিকারিকরা। স্কুলের ভিতর প্রচুর মশার লার্ভা পাওয়া গিয়েছে বলেই দাবি তাঁদের। ডেঙ্গিতে দুই পড়ুয়ার মৃত্যু। আর তার জেরেই চাপান উতোর স্কুল কর্তৃপক্ষ-পুর নিগমের।
ওয়েব ডেস্ক: ডেঙ্গির প্রকোপের জন্য বিধাননগর পুর নিগমের কাঁধেই দোষ চাপিয়েছে ভারতীয় বিদ্যাভবন কর্তৃপক্ষ। তবে এই দায় নিতে রাজি হননি মেয়র সব্যসাচী দত্ত। উল্টে স্কুল কর্তৃপক্ষকেই পরোক্ষে দায়ী করেছেন তিনি। আজ মেয়রের সঙ্গে দেখা করতে যান অভিভাবকরা। এরপরেই স্কুলে পৌছন পুর আধিকারিকরা। স্কুলের ভিতর প্রচুর মশার লার্ভা পাওয়া গিয়েছে বলেই দাবি তাঁদের। ডেঙ্গিতে দুই পড়ুয়ার মৃত্যু। আর তার জেরেই চাপান উতোর স্কুল কর্তৃপক্ষ-পুর নিগমের।
দুপুরে মেয়র সব্যসাচী দত্তের সঙ্গে দেখা করতে যান ভারতীয় বিদ্যাভবন স্কুলের অভিভাবকরা। এরপরেই স্কুলে যান পুর আধিকারিকরা। শুরু হয় মশা নিধনের কাজ। স্কুল থেকে প্রচুর মশার লার্ভা পাওয়া গিয়েছে জানিয়েছেন মেয়র।
আরও পড়ুন- শহরে ফিরে এল ডেঙ্গি
পুর নিগম এলাকার গত কয়েকমাসের পরিসংখ্যানও তুলে ধরেছেন সব্যসাচী দত্ত। এপ্রিল মাসে পুর এলাকায় জ্বর হয়েছে একশো ছিয়াত্তর জনের। মে মাসে একশো চুরানব্বই। জুনে দুশো চৌত্রিশ জন, এবং চলতি মাসে দু হাজার পয়তাল্লিশ জনের জ্বরের তথ্য পুর নিগমের কাছে রয়েছে।
ডেঙ্গি নিয়ে সরকারি হাসপাতালের তথ্য থাকলেও বেসরকারি নার্সিংহোমগুলি সেই তথ্য দিচ্ছে না বলেও অভিযোগ করেছেন মেয়র। অভিভাবক ও স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন স্থানীয় বিধায়ক সুজিত বসুও।
আরও পড়ুন- জুয়ার ঠেক, মাদক ব্যবসার প্রতিবাদে খুন প্রতিবাদী