মুন্নাকে গ্রেফতার কি মুখরক্ষার স্বার্থেই?
মহম্মদ ইকবাল ওরফে মুন্নাকে গ্রেফতার করল সিআইডি। কিন্তু ঘটনা পরম্পরা বলছে, শাসকদলের তরফে মুন্নাকে বারবারই আড়াল করার চেষ্টা হয়েছে। তাহলে শেষপর্যন্ত কেন তাকে গ্রেফতার করা হল? আরাবুল ইসলামের মতো এক্ষেত্রেও কি রাজ্যপালের বক্তব্য এবং সমালোচনার ঝড়ে মুখরক্ষার চেষ্টা? আরাবুল ইসলামের পর মহম্মদ ইকবাল ওরফে মুন্না। গত ১২ ফেব্রুয়ারি পুলিস খুনের দিন মুন্নার ভূমিকা স্পষ্ট হয়েছিল ছবিতে।
মহম্মদ ইকবাল ওরফে মুন্নাকে গ্রেফতার করল সিআইডি। কিন্তু ঘটনা পরম্পরা বলছে, শাসকদলের তরফে মুন্নাকে বারবারই আড়াল করার চেষ্টা হয়েছে। তাহলে শেষপর্যন্ত কেন তাকে গ্রেফতার করা হল? আরাবুল ইসলামের মতো এক্ষেত্রেও কি রাজ্যপালের বক্তব্য এবং সমালোচনার ঝড়ে মুখরক্ষার চেষ্টা? আরাবুল ইসলামের পর মহম্মদ ইকবাল ওরফে মুন্না। গত ১২ ফেব্রুয়ারি পুলিস খুনের দিন মুন্নার ভূমিকা স্পষ্ট হয়েছিল ছবিতে।
অথচ শাসকদল প্রথম থেকেই তাকে আড়াল করার চেষ্টা চালিয়েছে। ঘটনার দুদিন পরেও এলাকায় বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়িয়েছে মুন্নাভাই। অথচ তার বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের করায় মাথা নিচু করে সরে যেতে হয়েছে কলকাতা পুলিসের সর্বোচ্চ পদে থাকা কমিশনারকে। ঘটনার পর থেকেই রাজ্যজুড়ে বিতর্ক তৈরি হয়। খোদ রাজ্যপালও এই ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানান।
এতকিছুর পরেও সিআইডি মুন্নাকে ধরতে পারেনি। অবশেষে ঘটনার ২৩ দিন বাদে বিধানসভার অধিবেশন শুরুর আগে গ্রেফতার হয়েছে মহম্মদ ইকবাল ওরফে মুন্না। বিভিন্ন ইস্যুতেই শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস বেশ খানিকটা চাপে। হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টেও একের পর এক ঘটনায় বিড়ম্বনার মুখে রাজ্য সরকার। এই অবস্থায় বিধানসভার অধিবেশনে সেই চাপ আরও বাড়ার সম্ভাবনা।
সেকারণেই কি বাড়তি উদ্যোগ নিয়ে এই মুখরক্ষার চেষ্টা? মুন্নার গ্রেফতারের পরে এই অভিযোগও উঠছে।