নতুন বিল আনতে বিশেষ অধিবেশনের ডাক
চিটফান্ড নিয়ন্ত্রণে নতুন বিল আনার জন্য সোমবার বসছে বিধানসভার অধিবেশন। মঙ্গলবার বিধানসভায় পেশ করা হবে নতুন বিল। সিদ্ধান্ত হল সর্বদল বৈঠকে। বৈঠকে যোগ দেন সব দলের প্রতিনিধিরা। ছিলেন রাজ্য মন্ত্রিসভার প্রথম সারির সদস্যরা। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে ২৯ তারিখ বিধানসভার অধিবেশন শুরু হবে। আজ রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে বিলের বিষয়ে কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রীও।
চিটফান্ড নিয়ন্ত্রণে নতুন বিল আনার জন্য সোমবার বসছে বিধানসভার অধিবেশন। মঙ্গলবার বিধানসভায় পেশ করা হবে নতুন বিল। সিদ্ধান্ত হল সর্বদল বৈঠকে। বৈঠকে যোগ দেন সব দলের প্রতিনিধিরা। ছিলেন রাজ্য মন্ত্রিসভার প্রথম সারির সদস্যরা। বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে ২৯ তারিখ বিধানসভার অধিবেশন শুরু হবে। আজ রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে বিলের বিষয়ে কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রীও।
বৈঠক শেষে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জি বলেন, "কড়া আইন আনতে চায় সরকার। নতুন বিলে কোনও ত্রুটি রাখা হবে না।" তিনি বলেন চিটফান্ড বষয়ক সমস্ত সমস্যাই এই নতুন বিলের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।
তবে ভুঁইফোড় আর্থিক সংস্থা গুলির ওপর লাগাম পরাতে রাজ্যের নতুন বিল আনার উদ্যোগ ঘিরে প্রশ্ন উঠে গেল। বাম আমলের পুরনো বিল সংশোধনের বদলে নতুন করে বিল আনলে সেই আইনের আওতায় সারদা কাণ্ডে অভিযুক্তদের বিচার সম্ভব নয়। তাই অভিযুক্তদের কড়া শাস্তির হাত থেকে বাঁচাতেই সরকার এই উদ্যোগ নিয়েছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন বিরোধীরা।
নতুন বিল আনতে ২৯ ও ৩০ এপ্রিল বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন ডাকা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে এই বিল পাশ হলেও তা সারদা মামলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কার্যকর করা যাবে না। অথচ দুহাজার নয়ে বিধানসভায় পাশ হওয়া আগের বিলে রাষ্ট্রপতির সম্মতি পেলে তা তখন থেকেই কার্যকর করা যেত বলেই দাবি বাম শিবিরের।