ফের পার্ক স্ট্রিটে গণধর্ষণের অভিযোগ, কিন্তু পুলিসের তদন্তে সামনে আসছে `অন্য গল্প`
ফের গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল পার্ক স্ট্রিটে। যদিও রাতভর তদন্তের পর অভিযোগের সত্যতা নিয়ে সন্দিহান পুলিস। পুলিসের দাবি, এলাকা দখলে বাধা পেয়ে এক কুখ্যাত দুষ্কৃতীর মদতে মানসিক ভারসাম্যহীন মহিলাকে দিয়ে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে।
ফের গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল পার্ক স্ট্রিটে। যদিও রাতভর তদন্তের পর অভিযোগের সত্যতা নিয়ে সন্দিহান পুলিস। পুলিসের দাবি, এলাকা দখলে বাধা পেয়ে এক কুখ্যাত দুষ্কৃতীর মদতে মানসিক ভারসাম্যহীন মহিলাকে দিয়ে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে।
শনিবার রাত এগারোটা। পার্ক স্ট্রিট থানায় হাজির এক তরুণী। সঙ্গী জামিল নামে এক যুবক। ইংরেজিতে লেখা অভিযোগপত্রে তরুণীর দাবি, শনিবার রাত আটটা থেকে নটার মধ্যে পার্কস্ট্রিট এলাকার একটি দোকানে শাহিদ হোসেন ও জাহিদ হোসেন নামে দুই ব্যক্তি তাঁকে ধর্ষণ করেছে। অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে পুলিস। সামনে আসে অন্য তথ্য।
শনিবার রাতেই নির্যাতিতার মেডিক্যাল টেস্ট করানো হয়। কিন্তু, পরীক্ষায় ধর্ষণের প্রমাণ মেলেনি। তবুও, পুলিস অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাসি শুরু করে। জানা যায় অভিযুক্ত জাহিদ ও শাহিদ কড়েয়া এলাকার বাসিন্দা। স্থানীয় দুষ্কৃতি শাহাজাদা বক্সের বিরুদ্ধে লড়াই করে প্রকাশ্যে আত্মঘাতী আমিনূল ইসলামের সঙ্গী এই দুজন। এমাসের ১৬ তারিখেই কড়েয়া থানাতে জাহিদের বিরুদ্ধে আরও একবার ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। তবে কী শাহিদের অভিযোগই সত্যি? অন্যায়ের প্রতিবাদ করা মাসুলই কি গুনতে হচ্ছে শাহিদ-জাহিদদের?