মামলা প্রত্যাহার বন্দরের, বিদায় নিতে বাধা রইল না এবিজির
এবিজির বিরুদ্ধে চুক্তি ভঙ্গের মামলা প্রত্যাহার করল বন্দর কর্তৃপক্ষ। এর আগে চুক্তি না মানার কারণে বন্দর থেকে এবিজিকে সরিয়ে দেবার দাবি করে হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছিল কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট। একত্রিশ অক্টোবর এবিজি কর্তৃপক্ষ নিজেরাই বন্দর ছাড়তে চাইলে এই আবেদন অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ে। হাইকোর্টে বিচারপতি সম্বুদ্ধ চক্রবর্তীর এজলাসে পোর্ট ট্রাস্টের পক্ষ থেকে মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়ার আর্জি জানান। সেই আবেদন মঞ্জুর হয়। এর ফলে অনায়াসেই হলদিয়া বন্দর ছেড়ে চলে যেতে পারবে এবিজি। একই সঙ্গে এবিজি চলে যাওয়ার দায়ও নিজের কাঁধ থেকে ঝেড়ে ফেলল বন্দর কর্তৃপক্ষ।
এবিজির বিরুদ্ধে চুক্তি ভঙ্গের মামলা প্রত্যাহার করল বন্দর কর্তৃপক্ষ। এর আগে চুক্তি না মানার কারণে বন্দর থেকে এবিজিকে সরিয়ে দেবার দাবি করে হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছিল কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট। একত্রিশ অক্টোবর এবিজি কর্তৃপক্ষ নিজেরাই বন্দর ছাড়তে চাইলে এই আবেদন অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ে। হাইকোর্টে বিচারপতি সম্বুদ্ধ চক্রবর্তীর এজলাসে পোর্ট ট্রাস্টের পক্ষ থেকে মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়ার আর্জি জানান। সেই আবেদন মঞ্জুর হয়। এর ফলে অনায়াসেই হলদিয়া বন্দর ছেড়ে চলে যেতে পারবে এবিজি। একই সঙ্গে এবিজি চলে যাওয়ার দায়ও নিজের কাঁধ থেকে ঝেড়ে ফেলল বন্দর কর্তৃপক্ষ।
এর আগে হাইকোর্টের কাছে আইনশৃঙ্খলার অবনতির কারণে কাজে বাধা প্রাপ্ত হওয়ার অভিযোগ এনে কাজের অনুকুল পরিস্থিতি ফিরিয়ে দেওয়ার আর্জি জানিয়েছিল এবিজি। আগামী ১৯ নভেম্বর দীপঙ্কর দত্তের এজলাসে সেই মামলার শুনানি হবে। সেদিনই মাল খালাসকারী এই সংস্থাটিকে পাততাড়ি গুটিয়ে চলে যাওয়ার আগে আরও কিছু আইনি জটিলতা এখনও কাটিয়ে উঠতে হবে। তাদের যন্ত্রপাতি সরানোর পরিস্থিতি আছে কিনা অথবা ক্ষতিপূরণের কোনও অবকাশ আছে কিনা সেই বিষয়টি নিয়েও সেদিনই রায় দিতে পারে আদালত।