সেবির নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বাজার থেকে টাকা তুলে যাচ্ছে প্রয়াগ
সেবির নিষেধাজ্ঞাকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়েই বাজার থেকে টাকা তুলে যাচ্ছে প্রয়াগ চিটফান্ড সংস্থা। শুধু তাই নয়। রাজ্য সরকার তাদের সম্পত্তি না বিক্রি করার নির্দেশ দিলেও তাকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করেছে প্রয়াগ। কীভাবে এই সমস্ত নিষেধাজ্ঞাকে অগ্রাহ্য করে বাজার থেকে টাকা তুলছে প্রয়াগ? এনিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেছেন আমানতকারীরা। প্রয়াগের বিনিয়মের তথ্যই এখন চব্বিশ ঘণ্টার হাতে।
ওয়েব ডেস্ক: সেবির নিষেধাজ্ঞাকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়েই বাজার থেকে টাকা তুলে যাচ্ছে প্রয়াগ চিটফান্ড সংস্থা। শুধু তাই নয়। রাজ্য সরকার তাদের সম্পত্তি না বিক্রি করার নির্দেশ দিলেও তাকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করেছে প্রয়াগ। কীভাবে এই সমস্ত নিষেধাজ্ঞাকে অগ্রাহ্য করে বাজার থেকে টাকা তুলছে প্রয়াগ? এনিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেছেন আমানতকারীরা। প্রয়াগের বিনিয়মের তথ্যই এখন চব্বিশ ঘণ্টার হাতে।
চলতি মাসের ষোলো তারিখ। এক আমানতকারীর থেকে তিরিশ হাজার টাকা নিয়েছে প্রয়াগ। এটা তো একটা উদাহরণ মাত্র! প্রতিদিন এরকম লক্ষ লক্ষ টাকা রাজ্যর বিভিন্ন জায়গা থেকে তুলে চলেছে এই চিটফান্ড সংস্থা। আমানতকারীদের অভিযোগ, মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও টাকা ফেরত পাচ্ছেন না তাঁরা। ফেরতযোগ্য টাকা নতুন করে বন্ডে ঢুকিয়ে নিচ্ছে প্রয়াগ। আর সেই হিসেবই আদালতের সামনে তুলে ধরেছেন আমানতকারীরা।
কিন্তু মেয়াদ ফুরনোর পরও কেন টাকা ফেরত দিচ্ছে না প্রয়াগ? জানা গিয়েছে, আমানতকারীদের চাপের হাত থেকে এজেন্টদের আপাতত বাঁচাকেই এই পথ বেছে নিয়েছে এই চিটফান্ড সংস্থা। মেয়াদ শেষ হওয়ার পর নতুন বন্ডে টাকা ঢুকিয়ে দিলে কিছুদিন অন্তত আমানতকারীদের প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হচ্ছে না এজেন্টদের।
সারদা সহ একাধিক চিটফান্ড ইস্যুতে কার্যত বেকায়দায় রাজ্য সরকার। চিটফান্ড কাণ্ডে জড়িয়ে গিয়েছে রাজ্যের একাধিক মন্ত্রী এবং শাসকদলের নেতার নাম। এরই মধ্যে সামনে এল প্রয়াগের বাজার থেকে টাকা তোলার অভিযোগ। আর এই নিয়েই রীতিমতো তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি।