এবার কি গণভোট, সঙ্গে অনশন? আন্দোলনের পদ্ধতি বদল নিয়ে ভাবনা প্রেসিডেন্সির বিক্ষোভরত পড়ুয়াদের
প্রবল সমালোচনার মুখে পড়ে এবার আন্দোলনের পদ্ধতি বদলের পথে প্রেসিডেন্সির পড়ুয়ারা। উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে এবার গণভোট আয়োজনের কথা ভাবছেন তারা। প্রয়োজনে ক্লাস বয়কট বা অনশনে বসা নিয়েও আলোচনা চলছে। আন্দোলনরত পড়ুয়ারা আজই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা গেছে।
ব্যুরো: প্রবল সমালোচনার মুখে পড়ে এবার আন্দোলনের পদ্ধতি বদলের পথে প্রেসিডেন্সির পড়ুয়ারা। উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে এবার গণভোট আয়োজনের কথা ভাবছেন তারা। প্রয়োজনে ক্লাস বয়কট বা অনশনে বসা নিয়েও আলোচনা চলছে। আন্দোলনরত পড়ুয়ারা আজই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা গেছে।
উপাচার্যকে ছাব্বিশ ঘণ্টা ঘেরাও করে রেখে আখেরে লাভ কিছু হয়নি বলেই তারা মনে করছেন। উল্টে পদত্যাগের দাবি মানতে নারাজ উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনার পথও কার্যত বন্ধ হয়ে গেছে। এই অবস্থায় উপাচার্যের ঘর আগলে বিক্ষোভ চালিয়ে যাওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে আন্দোলনকারীরা রীতিমতো ধন্দে। বরং আন্দোলনের পদ্ধতি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠার জেরেই তারা বিকল্পের কথা ভাবছেন বলে জানা গেছে।সমাবর্তনের দিন প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনার সমালোচনায় সরব হল নিখিলবঙ্গ অধ্যক্ষ পরিষদ। পরিষদের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সেদিন একশ্রেণির পড়ুয়াদের অছাত্রসুলভ আচরণ রাজ্যের ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে লজ্জাকর।এর নিন্দার পাশাপাশি ওই বিবৃতিতে পরিস্থিতি মোকাবিলায় উপাচার্যের ভূমিকার প্রশংসাও করা হয়েছে। কিন্তু পরিষদের এই বিবৃতি ঘিরেই বিতর্ক দানা বাধছে।সম্প্রতি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপকদের আন্দোলনে টিএমসিপির হামলা ও নিগ্রহের ঘটনায় কেন সরব হয়নি পরিষদ, উঠছে প্রশ্ন।