এসএসকেএম-এ এলেন বিজ্ঞানী রোনাল্ড রসের নাতনি
শুক্রবার ইংল্যান্ড থেকে কলকাতায় উড়ে আসেন নাতনি জেনি ফিলিপ এবং তাঁর স্বামী সাইমন্ড ফিলিপ। সকাল সাড়ে এগারোটা নাগাদ এসএসকেএমে আসেন তাঁরা। ঘণ্টা দেড়েক ধরে ঘুরে দেখেন তাঁদের দাদুর পরীক্ষাগার। ওই পরীক্ষাগারেই ১৮৯৮-এ ম্যালেরিয়া-পরজীবীর জীবনবৃত্তান্ত আবিষ্কার করেছিলেন রোনাল্ড রস। তখন অবশ্য নাম ছিল প্রেসিডেন্সি জেনারেল হাসপাতাল।
এসএসকেএম হাসপাতালে এলেন নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী রোনাল্ড রসের নাতনি এবং নাতজামাই।
শুক্রবার ইংল্যান্ড থেকে কলকাতায় উড়ে আসেন নাতনি জেনি ফিলিপ এবং তাঁর স্বামী সাইমন্ড ফিলিপ। সকাল সাড়ে এগারোটা নাগাদ এসএসকেএমে আসেন তাঁরা। ঘণ্টা দেড়েক ধরে ঘুরে দেখেন তাঁদের দাদুর পরীক্ষাগার। ওই পরীক্ষাগারেই ১৮৯৮-এ ম্যালেরিয়া-পরজীবীর জীবনবৃত্তান্ত আবিষ্কার করেছিলেন রোনাল্ড রস। তখন অবশ্য নাম ছিল প্রেসিডেন্সি জেনারেল হাসপাতাল।
এই গবেষণার জন্য ১৯০২-র নোবেল পুরস্কারও পান তিনি।
দাদুর স্মৃতিতে এসএসকেএমে একটি ম্যালেরিয়া গবেষণা কেন্দ্র খুলতে চান জেনি এবং তাঁর স্বামী। এর জন্য আর্থিক সহায়তা এবং প্রযুক্তি দুইই জোগানোর আশ্বাস দিয়েছেন তাঁরা।
এনআরএসের এন্ডোক্রিনোলজি বিভাগের প্রধান, চিকিত্সক রণেন দাশগুপ্ত রস-রবীন্দ্রনাথ- মিশন নামে একটি বই লিখেছিলেন। সেই বইটি পড়েই সম্প্রতি রোনাল্ড রসের সঙ্গে কলকাতা এবং এসএসকেএম হাসপাতালের সম্পর্কের কথা জানতে পারেন জেনি এবং তাঁর স্বামী। এরপরই এসএসকেএমে আসার সিদ্ধান্ত নেন দুজন।
এই ঘটনায় রীতিমতো চমকিত এসএসকেএম কর্তৃপক্ষ। গবেষণা কেন্দ্র গড়ার প্রস্তাব স্বাস্থ্য দফতরের কাছে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা।