সারদাকাণ্ড- জেরা অসমের প্রাক্তন মন্ত্রীর স্ত্রীকে, কোর্টে তোলা হল মাতঙ্গকে,বিষ্ণুপুরে সারদা গার্ডেন্সে তল্লাসি
সারদাকাণ্ডে সিবিআই জেরা করল রিনিকি ভুঁইয়া শর্মাকে। অসমের প্রাক্তন মন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার স্ত্রীকে তলব করেছিল সিবিআই। সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে প্রায় ঘণ্টাখানেক জেরা করা হয় রিনিকিকে। এর আগে হিমন্তকে জেরা করেছে সিবিআই। সারদাকাণ্ডে প্রভাবশালীদের জড়িত থাকার তথ্য সংগ্রহে এদিন জেরা করা হয় রিনিকিকে। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মাতঙ্গ সিংকে গ্রেফতারের পর আরও বিশদ তথ্য জানতে চায় সিবিআই। সে কারণেই আজ রিনিকিকে জেরা। আগামী আঠারো তারিখ সিবিআই তলব করেছে মাতঙ্গের সহকারী খ্যাতি সারদানাকে। ওইদিনই সিবিআই দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা মাতঙ্গ সিংয়ের ভাই রুপেন্দ্রনাথ সিংয়ের।
ওয়েব ডেস্ক: সারদাকাণ্ডে সিবিআই জেরা করল রিনিকি ভুঁইয়া শর্মাকে। অসমের প্রাক্তন মন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার স্ত্রীকে তলব করেছিল সিবিআই। সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে প্রায় ঘণ্টাখানেক জেরা করা হয় রিনিকিকে। এর আগে হিমন্তকে জেরা করেছে সিবিআই। সারদাকাণ্ডে প্রভাবশালীদের জড়িত থাকার তথ্য সংগ্রহে এদিন জেরা করা হয় রিনিকিকে। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মাতঙ্গ সিংকে গ্রেফতারের পর আরও বিশদ তথ্য জানতে চায় সিবিআই। সে কারণেই আজ রিনিকিকে জেরা। আগামী আঠারো তারিখ সিবিআই তলব করেছে মাতঙ্গের সহকারী খ্যাতি সারদানাকে। ওইদিনই সিবিআই দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা মাতঙ্গ সিংয়ের ভাই রুপেন্দ্রনাথ সিংয়ের।
আজ কোর্টে তোলা হল মাতঙ্গ সিংকে। সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। গত ৩১ জানুয়ারি ষড়যন্ত্র ও প্রতারণার অভিযোগে মাতঙ্গকে গ্রেফতার করে সিবিআই। গ্রেফতারের পরেই অসুস্থ হয়ে পড়ার কারণে তাঁকে কোর্টে পেশ করা যায়নি। পরে তাঁকে কোর্টে তোলা হলে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। এর মাঝে ফের অসুস্থ হয়ে পড়লে এসএসকেএমে ভর্তি করা হয় তাঁকে। সেখান থেকে ছাড়া পেলে তাঁকে আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে নিয়ে যাওয়া হয়। ফের অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে জেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদিন আলিপুর সেন্ট্রাল জেল থেকে তাঁকে কোর্টে পেশ করা হয়।
অন্যদিকে, সারদা কেলেঙ্কারিতে লাভবান হয়েছেন কোন কোন প্রভাবশালী? বেনামি সম্পত্তির ভেট পেয়েছেন কারা? তা জানতেই বিষ্ণুপুরে সারদা গার্ডেন্সে তল্লাসি চালাচ্ছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সারদা কনস্ট্রাকশনের পদস্থ কর্তা প্রশান্ত নস্করকে সঙ্গে নিয়ে এই অভিযান চলছে। কয়েকদিন আগেই সুদীপ্ত সেনের ঘনিষ্ঠ এই সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে ED। প্রশান্ত নস্করকে জেরায় তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, বিষ্ণুপুরের সারদা গার্ডেন্সে এখনও প্রচুর বেনামি সম্পত্তি রয়ে গেছে। সেগুলি চিহ্নিত করছেন তদন্তকারীরা। তল্লাসি চালানো হয়েছে সারদা কনস্ট্রাকশনের অফিসেও। ওই এলাকাতেই একাধিক বাড়ি রয়েছে প্রশান্ত নস্করের। তল্লাসির আওতা থেকে রক্ষা পায়নি সেগুলিও।