অবশেষে উঠল ঘেরাও
দীর্ঘ ২০ ঘণ্টা পর ঘেরাও উঠল সন্তোষপুরের ঋষি অরবিন্দ বালিকা বিদ্যাপীঠে। উচ্চমাধ্যমিকের টেস্টে অকৃতকার্য ২৯ জন ছাত্রীকে পাশ করানোর দাবিতে সারা রাত ঘেরাও করে রাখা হয় স্কুলের প্রধান শিক্ষিকাকে। আজ সকালে শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশে স্কুলে যান উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সচিব এবং পরীক্ষা নিয়ামক। অকৃতকার্যদের খাতা নিয়ে যাবে শিক্ষা সংসদ। নতুন করে খাতা দেখা হবে বলে জানানো হয়েছে সংসদ সচিবের তরফে। এই আশ্বাসেই অবশেষে উঠল ঘেরাও।
দীর্ঘ ২০ ঘণ্টা পর ঘেরাও উঠল সন্তোষপুরের ঋষি অরবিন্দ বালিকা বিদ্যাপীঠে। উচ্চমাধ্যমিকের টেস্টে অকৃতকার্য ২৯ জন ছাত্রীকে পাশ করানোর দাবিতে সারা রাত ঘেরাও করে রাখা হয় স্কুলের প্রধান শিক্ষিকাকে। আজ সকালে শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশে স্কুলে যান উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সচিব এবং পরীক্ষা নিয়ামক। অকৃতকার্যদের খাতা নিয়ে যাবে শিক্ষা সংসদ। নতুন করে খাতা দেখা হবে বলে জানানো হয়েছে সংসদ সচিবের তরফে। এই আশ্বাসেই অবশেষে উঠল ঘেরাও।
অকৃতকার্য ২৯ জন ছাত্রীকে পাস করানোর দাবিতে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকাকে রাত ভোর ঘেরাও করে রাখে ছাত্রী ও অভিভাবকরা। সন্তোষপুরের ঋষি অরবিন্দ বালিকা বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষিকা ও অন্যান্য কয়েকজন শিক্ষিকাকে সোমবার দুপুর থেকে ঘেরাও করে রাখা হয়।
উচ্চমাধ্যমিকের টেস্ট পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন ২৯ জন ছাত্রী। তাঁদের পাস করানোর দাবিতে সকালে স্কুলে বিক্ষোভ দেখান ছাত্রীরা। পরে তাতে যোগ দেন অভিভাবকরাও। প্রথমে তাঁদের দাবি ছিল উত্তরপত্র দেখাতে হবে। কিন্তু তা দেখাতে অস্বীকার করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। তারপরই প্রধানশিক্ষিকা সহ অন্য শিক্ষিকাদের ঘেরাও করে রাখা হয়। পরে পুলিসের মধ্যস্থতায় খাতা দেখাতে রাজি হন প্রধানশিক্ষিকা। কিন্তু তখন খাতা দেখতে আর রাজি হননি ছাত্রীরা। তাঁদের দাবি, অকৃতকার্য ২৯ জনকেই পাস করাতে হবে।