রাজারহাটে ইঞ্জিনিয়ারিং, ম্যানেজমেন্ট ক্যাম্পাস খুলছে সেন্ট জেভিয়ার্স
ইঞ্জিনিয়ারিং, ম্যানেজমেন্ট সহ একাধিক বিষয়ে আধুনিক শিক্ষার পাঠ দিতে এবার নিজেদের রাজারহাট ক্যাম্পাস সাজিয়ে তুলছে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সেই সাজিয়ে তোলার কাজেই দরকার বিশাল ফান্ড। তবে রাজ্যের আর পাঁচটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মত ফান্ডের অভাবে এই মুহুর্তে পিছিয়ে আসতে হচ্ছে না জেভিয়ার্স কর্তৃপক্ষকে। কারণ, স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে এই মুহুর্তে কর্তৃপক্ষের মূল ভরসা কলেজের প্রাক্তনীরা।
প্রায় ১৭ একর জমির ওপর এখানেই নিজেদের আধুনিক ক্যাম্পাস গড়ে তুলছে সেন্ট জেভিয়ার্স। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে কলেজ কর্তৃপক্ষকে ন্যূনতম মূল্যে রাজারহাটের এখানেই জমি দিয়েছে সরকার। ইঞ্জিনিয়াররিং ও ম্যানেজমেন্ট শিক্ষার নানা বিষয়ই প্রথম পর্যায়ে এখানে প়ডানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। আর কর্তৃপক্ষের এ সিদ্ধান্তকে কার্যকর করতে পাশে এসে দাঁড়িয়েছে কলেজের প্রাক্তনীরা।
শুধু দেশ নয়, বিদেশের নানা প্রান্তে এই মুহুর্তে জেভিয়ার্সের কৃতীদের সংখ্যা রীতিমত চোখে পড়ার মত। লন্ডন, সিঙ্গাপুরের পরে সম্প্রতি মেলবোর্ণে একত্রিত হলেন কলেজের প্রাক্তনীরা। স্বপ্নের এই ক্যাম্পাস গড়তে প্রাক্তনীদের সঙ্গে সাংস্কৃতিক এবং অবশ্যই শিক্ষার আদান প্রদানের মাধ্যমে নতুনভাবে যোগসূত্র তৈরি করতে চাইছে কর্তৃপক্ষ। বিশিষ্ট ব্যবসায়ী লক্ষ্মী মিত্তল, জেভিয়ার্সের প্রাক্তনী। ইতিমধ্যেই রাজারহাট ক্যাম্পাসের জন্য এগিয়ে এসেছেন তিনি।মেলবোর্ণেও মিলেছে একইরকম সাড়া। আর প্রাক্তনীদের এই সাড়ায় ডাক দিয়ে ২০১৬-তে টরোন্টো যাচ্ছেন কলেজের প্রিন্সিপাল। উদ্দেশ্য স্বপ্নের বাস্তবায়ন।