ইউনিয়নের দখল নিয়ে টিএমসিপির দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত খিদিরপুর কলেজ
ইউনিয়নের দখল নিয়ে টিএমসিপির দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত খিদিরপুর কলেজ। অবাধে চলেছে ভাঙচুর। অভিযোগ, হেনস্থা করা হয় কলেজের টিচার ইনচার্জ এবং শিক্ষকদেরও। পুলিস এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়। অভিযোগ, টিএমসিপির বিবদমান দুই গোষ্ঠীকে মদত দিচ্ছেন তৃণমূলেরই স্থানীয় দুই কাউন্সিলার।
ওয়েব ডেস্ক: ইউনিয়নের দখল নিয়ে টিএমসিপির দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত খিদিরপুর কলেজ। অবাধে চলেছে ভাঙচুর। অভিযোগ, হেনস্থা করা হয় কলেজের টিচার ইনচার্জ এবং শিক্ষকদেরও। পুলিস এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়। অভিযোগ, টিএমসিপির বিবদমান দুই গোষ্ঠীকে মদত দিচ্ছেন তৃণমূলেরই স্থানীয় দুই কাউন্সিলার।
পুরনো গোষ্ঠী বনাম নব্য টিএমসিপি। ইউনিয়নের দখল নিয়ে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে রণক্ষেত্র খিদিরপুর কলেজ। কলেজের ইউনিয়নের ১৮জনের মধ্যে ১১জন টিএমসিপির সদস্য। বাকি সাতজন সিপি এবং এবিভিপির সদস্য ছিলেন। ওই সাতজন এখন নিজেদের টিএমসিপি দাবি করে নতুন ইউনিয়ন গড়তে চাইছেন সোমবার টিএমসিপির নব্য গোষ্ঠীরা সদস্যরা টিচার ইনচার্জের কাছে ইউনিয়ন ভেঙে দেওয়ার দাবি জানান দাবি মানেননি টিচার ইনচার্জ।
প্রথমে প্রিন্সিপালের সঙ্গে বচসা, এরপর কলেজের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে দুই গোষ্ঠীর সদস্যরা। ভাঙচুর চলে ইউনিয়নরুম, ক্যান্টিন এবং অফিসঘরে।
বিষয়টিকে সামান্য ঘটনা বলে উড়িয়ে দিয়েছেন কলেজের টিচার ইনচার্জ। কলেজের সম্পত্তি নষ্ট করার অভিযোগও দায়ের হয়নি থানায়।
সংঘর্ষে জড়িতরা যে টিএমসিপির সদস্য, মানছেন তৃণমূলের স্থানীয় কাউন্সিলার।
অভিযোগ তৃণমূলের স্থানীয় দুই কাউন্সিলার ষষ্ঠী দাস এবং নিজামুদ্দিন শামসের কাজিয়া বহুদিনের। মূলত এলাকা দখলে জন্যই কলেজে টিএমসিপির দুই গোষ্ঠীকে মদত দিচ্ছেন তারাই। দুই কাউন্সিলারের লড়াইয়ের আঁচ এসে পড়েছে কলেজের মধ্যে।