ওয়েব ডেস্ক: বদলে যাওয়া সময়ের বদলে যাওয়া ফ্যাশন। তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাজার ধরতে চাইছে তন্তুজ। তাঁত নিয়ে এক্সপেরিমেন্টের পর বালুচরী সিল্ক নিয়ে এগোতে চায় তারা। পার্কস্ট্রিটের হাবে ঢুঁ মেরে বোঝা গেল, কীভাবে আপডেট হচ্ছে বালুচরীর ফ্যাশন! বালুচরী মানেই আলাদা আভিজাত্য। যা গায়ে দিলে ঝলকে ওঠে স্টেটাস। কূটনীতির মঞ্চেও বালুচরীর মহিমা কম নয়। স্বমহিমায় উপহারের ডালিতে জায়গা করে নেয় সে।বাংলার একেবারে নিজস্ব এই শিল্প ধরাবাঁধা গণ্ডি ছাড়িয়ে আরও ভ্যারাইটি নিয়ে আসছে বাজারে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন রজনীকান্তের চোখে দেখা সবথেকে রাগী মানুষ কে জানেন?


মুর্শিদাবাদ আর বাঁকুড়া, নবাবের জেলা আর মল্লভূমেই বালুচরী সিল্কের সৃষ্টি। মুঘল ও ব্রিটিশ জমানায় বালুচরী শিল্পীরা কাপড়ের গায়ে রামায়ণ মহাভারতের কাহিনি ফুটিয়ে তুলতেন। দিন বদলেছে। স্মার্টফোন আর অ্যাপসের যুগে নতুন প্রজন্মকে ধরতে চায় তন্তুজ। তাঁতের হাত ধরে আগেই লাভের মুখ দেখেছে সংস্থা। ব্যবসা বাড়াতে তাই এবার সিল্কে জোর। পার্কস্ট্রিটে শোরুমের নামই তাই বালুচরী হাব। শুধু শাড়ি নয়। বালুচরী সিল্ক দিয়ে তৈরি যাবতীয় শিল্পের দেখা মিলবে এখানে। জ্যাকেট, ওভার কোট থেকে শুরু করে লং স্কার্ট, বাহারি ব্যাগ, ঘর সাজানোর জিনিস, এক ছাদের তলায় সবই হাজির। পয়লা বৈশাখে বাঙালিকে নতুন উপহার তন্তুজর।


আরও পড়ুন ২ মাস শুয়ে থাকার পারিশ্রমিক ১১ লক্ষ টাকা