সেক্স নিয়ে এই মিথগুলো আসলে মিথ্যে!

'একজন পুরুষ প্রতি সাত সেকেন্ডে একবার করে যৌনতা নিয়ে ভাবে', এই মিথ আসলে মিথ্যে। মানব-মানবীর মস্তিষ্কে চলা 'যৌন রসবোধ' নিয়ে আদিম গবেষণা যে তথ্যকে 'মিথ'-এ পরিণত করেছিল, আধুনিক রিসার্চ তা একেবারে নস্যাৎ করে দিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নানানা সময়ে নানান গবেষণায়, যৌনতা নিয়ে তৈরি হওয়া মিথ "7 second rule", আসলে মিথ্যে তা প্রমাণ করল আধুনিক গবেষণা। বর্তমান গবেষণার যে কট্টর যুক্তি এই মিথ ভাঙার জন্য সামনে এসেছে তা ঠিক এমনটা, 'যদি সত্যি একজন পুরুষ প্রতি সাত সেকেন্ডে যৌনতা নিয়ে ভাবে তাহলে একজন পুরুষ প্রতি ঘণ্টায় ৫১৪ বার যৌনতা নিয়ে ভাবে। আর দিনের হিসেবে পুরুষের যৌন ভাবনা চিন্তা করে সময় অতিবাহিত করার পরিমানটা দাঁড়ায় ৭ হাজার ২০০"। আর এখানেই তৈরি হয়েছে ধন্দ। আধুনিক গবেষণায় দাবি এমনটা আদৌ সম্ভব নয়। আধুনিক সমাজে মানুষের কর্মদিবসে ব্যস্ততা এতই বেশি যে মানুষ 'যৌন' বিষয়ে এত সময় দেওয়ার জন্য সময়ই পায় না, এই ভাবনার কথাই উঠে এসেছে নব যুগের আধুনিকতম রিসার্চ ওয়ার্কে।

Updated By: Jan 17, 2017, 03:53 PM IST
 সেক্স নিয়ে এই মিথগুলো আসলে মিথ্যে!

ওয়েব ডেস্ক: 'একজন পুরুষ প্রতি সাত সেকেন্ডে একবার করে যৌনতা নিয়ে ভাবে', এই মিথ আসলে মিথ্যে। মানব-মানবীর মস্তিষ্কে চলা 'যৌন রসবোধ' নিয়ে আদিম গবেষণা যে তথ্যকে 'মিথ'-এ পরিণত করেছিল, আধুনিক রিসার্চ তা একেবারে নস্যাৎ করে দিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নানানা সময়ে নানান গবেষণায়, যৌনতা নিয়ে তৈরি হওয়া মিথ "7 second rule", আসলে মিথ্যে তা প্রমাণ করল আধুনিক গবেষণা। বর্তমান গবেষণার যে কট্টর যুক্তি এই মিথ ভাঙার জন্য সামনে এসেছে তা ঠিক এমনটা, 'যদি সত্যি একজন পুরুষ প্রতি সাত সেকেন্ডে যৌনতা নিয়ে ভাবে তাহলে একজন পুরুষ প্রতি ঘণ্টায় ৫১৪ বার যৌনতা নিয়ে ভাবে। আর দিনের হিসেবে পুরুষের যৌন ভাবনা চিন্তা করে সময় অতিবাহিত করার পরিমানটা দাঁড়ায় ৭ হাজার ২০০"। আর এখানেই তৈরি হয়েছে ধন্দ। আধুনিক গবেষণায় দাবি এমনটা আদৌ সম্ভব নয়। আধুনিক সমাজে মানুষের কর্মদিবসে ব্যস্ততা এতই বেশি যে মানুষ 'যৌন' বিষয়ে এত সময় দেওয়ার জন্য সময়ই পায় না, এই ভাবনার কথাই উঠে এসেছে নব যুগের আধুনিকতম রিসার্চ ওয়ার্কে।

 

উল্লেখ্য, ২০১১ সালে 'Ohio State University', তাদের একটা গবেষণায় দাবি করেছিল পুরুষ দিনে অন্তত ১৯ বার যৌনতা নিয়ে ভাবে। অন্যদিকে নারী যৌন বিষয়ে ২৪ ঘন্টায় ভাবে মাত্র ১০ বার। এই গবেষণাও এসময় দাঁড়িয়ে কতটা যুগোপযোগী সে নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে আধুনিক গবেষণা।     

.