নিজস্ব প্রতিবেদন: চুরির অভিযোগে পুলিসি জিজ্ঞাসাবাদের পরই আত্মহত্যা উত্তর প্রদেশের ২১ বছর বয়সী এক তরুণীর। স্থানীয় বাজারে চুরির অভিযোগে শুক্রবার বিকেলে  সেই তরুণী ও তাঁর দুই বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল পুলিস। তারপরেই আত্মহত্যা তরুণীর, যার দরুণ আত্মীয়রা প্রশ্ন তুলছে পুলিসের দিকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তাঁদের অভিযোগ, টানা জেরা করে মানসিক হেনস্থা করেছিল পুলিস। এছাড়া জিজ্ঞাসাবাদের সময় মাত্র ১ জন মহিলা কন্সটেবল ছিলেন। বাকি পুরুষ পুলিস কর্মীরা অভব্য আচরণ করেছেন ওই তরুণীর সঙ্গে। এই অভিযোগও তুলেছেন ওই তরুণীর বাড়ির লোকেরা।  মৃত ওই তরুণীর বোনের কথা অনুযায়ী বাজার থেকে টেনে নিয়ে গিয়ে থানার দরজা বন্ধ করে ওই তরুণীকে মেরেছে পুলিস। মহিলা কনস্টেবলের থেকে বেশি গায়ে হাত তুলেছে পুরুষ পুলিসরা।


 



শুক্রবার সন্ধ্যায় ছেড়ে দিলেও শনিবার সকালে ফের থানায় হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ ছিল স্টেশন-ইন-চার্জের পক্ষ থেকে। হাজিরার নির্দেশ পেয়েই আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ মৃতের বোনের।  পুলিসের তরফ থেকে এখনও কিছু জানানো হয়নি। তবে পরিবারের কেউ এখনও কোনও সুইসাইড নোট পাননি।


জালায়ুন পুলিসের এসিপি জানিয়েছেন যে তাঁরা আত্মহত্যার খবর পেয়েছেন। ময়না তদন্ত চলছে। তার রিপোর্ট এলেই কোনও মন্তব্য করা যাবে। জালায়ুন পুলিস টুইট করে একথা জানিয়েছে। ওই অল্পবয়সী তরুণীর মৃত্যুর পর গ্রামবাসীরা কয়েক ঘন্টার জন্য থানা ঘেরাও করে রাখে।


আরও পড়ুন: যুদ্ধক্ষেত্রে বহু করোনা রোগীকে বাঁচিয়ে 'শহিদ' ডাক্তার আসরাফ মীর