নিজস্ব প্রতিবেদন: সন্ধে ৬টা পর্যন্ত মধ্য প্রদেশে ভোট পড়েছে ৭৪.৬১ শতাংশ। জানা যাচ্চে এখনও ভোটগ্রহণ পর্ব চলছে। মধ্য প্রদেশের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ভিএল কান্ত রাও জানিয়েছেন, ৮৮৩টি ব্যালট ইউনিট এবং ৮৮১টি কন্ট্রোল ইউনিট পরিবর্তন করা হয়েছে। ভোট চলাকালীন ২ হাজারের বেশি ভিভিপ্যাট পরিবর্তন করা হয়েছে। ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলেছেন বিরোধীরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মধ্য প্রদেশে চলছে প্রেস্টিজ ফাইট। ২৩০টি আসনে ৬৫,০০০ বুথে কড়া নিরাপত্তায় শুরু হয় ভোটগ্রহণ। এর মধ্যে ২,০০০ বুথ পরিচালনা করছেন মহিলারা। ভোটগ্রহণের দায়িত্ব পালনের জন্য ৩ লক্ষ সরকারি কর্মী বুথগুলিতে নিযুক্ত করা হয়েছে। ১২,০০০ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীকে মোতায়েন করা হয়েছে মাইক্রো অবজারভার হিসাবে। 


আরও পড়ুন- মায়া-মমতায় সমস্যা নেই, কংগ্রেসকে তাড়ান, ডাক মোদীর


কঠিন লড়াই শুরু হওয়ার আগেই সাত সকালেই নদী পুজোয় মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চহ্বানের। নর্মদার ঘাটে গেলেন তিনি।  সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী। ভোট বৈতরণী আরও একবার পার হতেই শিবরাজের নর্মদা স্মরণ। বাড়ি থেকে বেরনোর পর নর্মদা ঘাটে যাওয়ার আগে বুধনির মন্দিরে পুজো দেন শিবরাজ সিং চহ্বান। সঙ্গে ছিলেন তাঁর ছেলে।


আরও পড়ুন- দিনের শেষে মিজোরামে ভোট পড়ল ৭৫ শতাংশ, পরিবর্তন না প্রত্যার্বতন জানা যাবে ১১ ডিসেম্বর


মধ্যপ্রদেশের ২৩০টি আসনে ভোটগ্রহণে সকাল এগারোটা পর্যন্ত ২১ শতাংশ ভোট পড়ে। তবে সকাল থেকেই বিভিন্ন বুথে ইভিএম কারচুপির অভিযোগ সরব কংগ্রেস। নির্বাচন কমিশনকে সুষ্ঠু ভোট করার অনুরোধ করেছেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। ভোটের সময় বাড়ানোরও দাবি তুলেছেন তিনি। পাশাপাশি ১১ ডিসেম্বর তাঁরাই সরকার গড়বেন বলে দাবি করেছেন রাহুলের অন্যতম সেনাপতি। রাঘোগড়ে ভোটে লড়ছেন দিগ্বিজয় সিংয়ের ছেলে জয়বর্ধন সিং। এর মাঝেই ভিন্দের ১২০ এবং ১২২ নম্বর বুথে গুলি চালনার অভিযোগ উঠেছে। পাশাপাশি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩জন ভোটকর্মী। তাঁদের পরিবারকে দশ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা করা হয়েছে।