নিজস্ব প্রতিবেদন- তাঁর পৈতৃক বাড়ির কিছুটা জাতীয় সড়কের উপর ছিল। যার জেরে NH 84 সম্প্রসারণের কাজে অসুবিধা হচ্ছিল। আর তাই তৃণমূল কংগ্রেসর ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishor) পৈতৃক বাড়ির কিছুটা অংশ ভেঙে দিল প্রশাসন। বিহারের বক্সারে পিকের পৈতৃক বাড়ির একটি পাঁচিল জাতীয় সড়কের খানিকটা দখল করে ছিল বলে অভিযোগ। বাংলায় বিধানসভা ভোটের আগে তাঁর পৈতৃক বাড়ির পাঁচিল ভাঙার ঘটনায় রাজনীতির রং লেগেছে।  তা হলে কি রাজনৈতিক চক্রান্তের শিকার হলেন পিকে? স্থানীয় প্রশাসন অবশ্য সেসব দাবি উড়িয়ে দিয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বক্সারের আহিরৌলি গ্রামে প্রশান্ত কিশোরের পৈতৃক বাড়ি। পিকের বাবা ড. শ্রীকান্ত পাণ্ডে সেই বাড়িটি তৈরি করেছিলেন। পিকে অবশ্য সেই বাড়ি ছেড়েছেন অনেকদিন হল। NH 84 সম্প্রসারণের কাজ শুরু করেছে প্রশাসন। আর তাই পিকের বাড়ির পাঁচিলটি ভাঙার প্রয়োজন ছিল বলে জানিয়েছে প্রশাসন। মাত্র দশ মিনিটের মধ্যে বুলডোজার দিয়ে পিকের বাড়ির ওই অংশ গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে তার জন্য প্রশান্ত কিশোরকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে প্রশাসন। প্রাক্তন জেডিইউ (JDU) নেতা প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor) এখনও সেই ক্ষতিপূরণ গ্রহণ করেননি বলেই জানা গিয়েছে।


আরও পড়ুন'ফিঙ্গার এইট পর্যন্ত ভারতের নজরদারি চলছে', Rahul Gandhi-কে পাল্টা প্রতিরক্ষামন্ত্রকের


বিহারে নীতিশ কুমারের দল জেডিইউ (JDU) থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল পিকেকে। তার পর থেকে TMC-র ভোটকূশলী তিনি। তৃণমূলের নির্বাচনী স্ট্র্যাটেজিস্ট হওয়ার জন্যই কি কেন্দ্রের কোপ পড়ল তাঁর উপর! প্রশ্ন উঠছে। NH 84 সম্প্রসারণের কাজ কেন্দ্রের প্রকল্পের মধ্যে পড়ে। স্থানীয় প্রশাসন তাই জানাচ্ছে, এই ঘটনায় রাজনীতির রং চড়ানোর কোনও মানে নেই। জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের জন্য পিকের বাড়ির ওই অংশটি ভাঙার প্রয়োজন ছিল। ফলে নিয়ম মেনেই বাড়ির ওই অংশ ভাঙা হয়েছে।