নিজস্ব প্রতিবেদন: মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির প্রতিবাদে দেশব্যাপী ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিন এবং আশঙ্কা এদিনও ব্যাঙ্কিং, গণপরিবহন এবং অন্যান্য পরিষেবায় ব্য়াঘাত ঘটতে পারে। স্বাস্থ্যসেবা, বিদ্যুত এবং জ্বালানি সরবরাহের মতো প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলিতে অবশ্য প্রথম দিনের মতো প্রভাব পড়তে নাও পারে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সরকারী অফিসের পাশাপাশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিও প্রায় ডজনখানেক ট্রেড ইউনিয়নের ডাকা ধর্মঘটের দ্বারা প্রভাবিত হবে না বলে আশা করা হচ্ছে। সোমবার থেকে শুরু হওয়া দুই দিনের ধর্মঘটের ডাক দেওয়া কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলির যৌথ ফোরাম বলেছে যে সরকারের বিভিন্ন নীতির বিরুদ্ধে দেশব্যাপী ধর্মঘটের কারণে অন্তত আটটি রাজ্যে বনধের প্রভাব পড়েছে।


কেন্দ্রের কৃষক বিরোধী, শ্রমিক বিরোধী ও জনবিরোধী নীতির বিরোধিতা করেই এই বনধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, বনধের দিন যাতে বাংলায় জনজীবন সচল থাকে তা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ করল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। নির্দেশিকা জারি করে জানান হল, বনধের দিন সরকারি অফিস, বেসরকারি অফিস, সরকার নিয়ন্ত্রণাধীন অফিসে হাজিরা বাধ্যতামূলক। নির্দিষ্ট কারণ ছাড়া কামাই করলে বেতন কাটা যাবে। 


ফোরাম সোমবার এক বিবৃতিতে বলেছে, "তামিলনাড়ু, কেরালা, পুদুচেরি, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, ওড়িশা, আসাম, হরিয়ানা এবং ঝাড়খণ্ডে বনধ অনেকাংশে সফল।"  গোয়া, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, ছত্তিশগড়, পাঞ্জাব, বিহার, রাজস্থান, পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় এবং অরুণাচল প্রদেশের মতো রাজ্য জুড়ে অনেক শিল্প এলাকায় আন্দোলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।


আরও পড়ুন, UP: স্বজাতির হাতে 'খুন' দাদা, সেই 'ভয়াবহ' রাতের ঘটনা জানালেন নিহত সংখ্যালঘু যুবকের ভাই


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)