দেশজুড়ে ধর্মঘটে সামিল ৭০ শতাংশ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী
পনেরো দফা দাবিতে আজ দেশজুড়ে ধর্মঘটে সামিল হলেন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা। ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের সমিতিসমূহের কো-অর্ডিনেশন কমিটি। ধর্মঘটীদের দাবি, দেশজুড়ে প্রায় ৭০ শতাংশ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এদিন কাজে যোগ দেননি। ধর্মঘটের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে এরাজ্যেও। বন্ধ ছিল ডাকঘর, আয়কর বিভাগ, সেন্ট্রাল এক্সাইজ সহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় সরকারি দফতর ।
পনেরো দফা দাবিতে আজ দেশজুড়ে ধর্মঘটে সামিল হলেন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা। ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের সমিতিসমূহের কো-অর্ডিনেশন কমিটি। ধর্মঘটীদের দাবি, দেশজুড়ে প্রায় ৭০ শতাংশ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী এদিন কাজে যোগ দেননি। ধর্মঘটের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে এরাজ্যেও। বন্ধ ছিল ডাকঘর, আয়কর বিভাগ, সেন্ট্রাল এক্সাইজ সহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয় সরকারি দফতর ।
পেনশন বিল বাতিল, শূন্যপদে নিয়োগ, বেসরকারিকরণের বিরোধিতা সহ মোট ১৫ দাবিতে আজ দেশজুড়ে ধর্মঘটে সামিল হলেন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা। সারা দেশের মতো ধর্মঘটের প্রভাব পড়েছে এরাজ্যেও। ধর্মঘটে সামিল হন সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, জিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, আয়কর দফতর, জিপিওসহ একাধিক কেন্দ্রীয় সরকারি অফিসের কর্মীরা। এরাজ্যেও ধর্মঘটের ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সরকারি দফতরে কাজে যোগ দেননি প্রায় নব্বই শতাংশ কর্মী। যার ফলে ডাকঘর, আয়কর বিভাগ, জিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া, সেন্ট্রাল এক্সাইজ, ইন্ডিয়ান মিউজিয়ম সহ কেন্দ্রীয় সরকারি দফতরগুলিতে কাজ হয়নি। তবে ধর্মঘটের আওতার বাইরে রাখা হয়েছিল রেল ও প্রতিরক্ষা দফতরকে।
ধর্মঘট ঠেকাতে সার্ভিল রুল ব্রেক, একদিনের বেতন কাটার সার্কুলার জারি করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। তবে এসব অগ্রাহ্য করেই কর্মীরা ধর্মঘটে সামিল হয়েছেন বলে দাবি ধর্মঘটের নেতাদের। ধর্মঘটকে কেন্দ্র করে কলকাতা, পুরুলিয়া, মেদিনীপুর ও নদিয়াতে কিছু বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া রাজ্যজুড়ে ধর্মঘটের প্রভাব ছিল সর্বাত্মক।