বেজে গেছে ভোটের দামামা, দিল্লিতে বিহার থেকে আসা মানুষদের কাছে টানতে উদ্যোগী সব দল
আবারও ভোট। আর তাই আবারও বিহার থেকে আসা মানুষজনকে কাছে টানতেই মরিয়া প্রার্থীরা। বিজেপি-ই হোক বা কংগ্রেস। ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতিতে কেউ কাউকে এগোতে দিতে নারাজ। আর তাই দিল্লির বৈশালী বা মগধ একক্লেভের মতো এলাকায় এবারও উড়ছে উন্নয়নের ফানুস। কংগ্রেস দাঁড়ও করিয়েছে একজন পূর্বাঞ্চলীয় প্রার্থী। এবারও কি প্রতিশ্রুতির জোয়ারেই জয়ের নৌকা ভাসাতে পারবেন শীলা দীক্ষিত?
আবারও ভোট। আর তাই আবারও বিহার থেকে আসা মানুষজনকে কাছে টানতেই মরিয়া প্রার্থীরা। বিজেপি-ই হোক বা কংগ্রেস। ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতিতে কেউ কাউকে এগোতে দিতে নারাজ। আর তাই দিল্লির বৈশালী বা মগধ একক্লেভের মতো এলাকায় এবারও উড়ছে উন্নয়নের ফানুস। কংগ্রেস দাঁড়ও করিয়েছে একজন পূর্বাঞ্চলীয় প্রার্থী। এবারও কি প্রতিশ্রুতির জোয়ারেই জয়ের নৌকা ভাসাতে পারবেন শীলা দীক্ষিত?
বৈশালী এনক্লেভ বা মগধ এনক্লেভ। দিল্লির এই সব এলাকায় মূলত থাকেন বিহার বা উত্তরপ্রদেশের পূর্বাঞ্চলে থাকা মানুষজন। ভোট আসে ভোট যায়। কিন্তু, তাদের অবস্থার কি কোনও পরিবর্তন হয়?
খানাখন্দে ভরা রাস্তা। ভ্যাট উপচে পড়ে জঞ্জালে। পরিস্কার করা হয় না নর্দমা। কেন এই অবস্থা? এলাকার মানুষই বলছেন, বঞ্চনার রাজনীতির শিকার তারা।
শুধু এই এলাকাই নয়। দিল্লির বহু জায়গাই এখনও নগরোন্নয়ন দফতরের স্বীকৃতি পায়নি। তাই, এইসব এলাকার উন্নয়ন নিয়ে মাথাব্যথাও নেই রাজনৈতিক দলগুলির। তবু, ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতিতে এইসব এলাকার মানুষই হয়ে ওঠেন অন্যতম নির্ণায়ক। এবার তো এক্কেবারে পূর্বাঞ্চলীয় প্রার্থী দাঁড় করিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস। উদ্দেশ্য একটাই। সহানুভুতির ভোট পাওয়া।
কিন্তু, পূর্বাঞ্চলীয় প্রার্থী দাঁড় করিয়েই কি বাজিমাত করতে পারবে কংগ্রেস?
অনুন্নয়নের সঙ্গে এতদিন ধরে কার্যত ঘর সংসার করা এইসব মানুষ কি এবারও ভোটব্যাঙ্ক হয়েই থেকে যাবেন? উত্তর রয়েছে চৌঠা ডিসেম্বরের কাছে।