নিজস্ব প্রতিবেদন: শুধু চিকিত্সাই নয়, বরং নিপা আক্রান্ত রোগীর শেষকৃত্যের দায়িত্বও পালন করছেন চিকিত্সকরা। কেরলে নিপা ভাইরাসের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কায় মৃতদেহের শেষকৃত্য করছেন না পরিজনরা। ফলে এগিয়ে এসেছেন চিকিত্সকরাই। কোঝিকোড়ের স্বাস্থ্য আধিকারিক চিকিত্সক আরএস গোপাকুমার বলেন, ''৩টি দেহ বয়ে নিয়ে আমিই সত্কারের ব্যবস্থা করেছি।''     


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কেরলে ১৭ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে নিপা ভাইরাস। তার মধ্যে ১৪ জনই কোঝিকোড়ের বাসিন্দা, বাকি তিন মল্লপুরমের। গোপাকুমার জানিয়েছেন, ১৭ বছরের কিশোরের সত্কারও করেছেন তিনি। ওই কিশোরের মা নিপা আক্রান্ত সন্দেহে হাসপাতালে চিকিত্সাধীন। তিনি নিজের ছেলেকে শেষ দেখাও দেখতে পাননি। গোপাকুমার বলেন, হিন্দু আচার মেনেই ওই কিশোরের সত্কার করেছি। সম্মানের সঙ্গে যাতে শেষযাত্রা হয়, তা দেখা আমার দায়িত্ব। 


নিপা আক্রান্ত মৃতদেহ থেকে সংক্রমণ রুখতে সত্কারের বিশেষ নির্দেশিকা জারি করেছে জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থার (NCDC)।  নির্দেশিকা অনুসারে সত্কারকারীদের দস্তানা, মুখোশ, চোখে চশমা, বিশেষ জুতো ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে। গোপাকুমারের কথায়, নিপায় প্রথম আক্রান্ত সাবিথের দেহ থেকে আক্রাম্ত হয়েছেন মুসা নামে এক ব্যক্তি ও  তাঁর ছেলে।


আরও পড়ুন- শার্টের পকেটে বোমার মতো ফাটল মোবাইল ফোন, দেখুন ভিডিও