নিজস্ব প্রতিবেদন: সন্ধেলি, পকুয়া আর পানিগাঁও-এই তিনগ্রাম মিলেই জন্ম অসমের মিলন চকের। গাঁয়ের লোকেরা বলে এই মিলন চক আসলে একতার মঞ্চ। এখানেই ইদ উদযাপনে সামিল হয় হিন্দুরা। আবার কালীপুজোর আয়োজনে সামনে থাকে মুসলিমরা। ১০ হাজার মানুষের মিলন স্থল মিলন চকে বিগত দুই বছরের মতোই এবারে আয়োজন হতে চলেছে কালীপুজোর।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

"সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলার আঁচ এই তিন গাঁয়ের ওপর কখনই পড়তে দেননি আমাদের পূর্বপুরুষরা। মিলন চকে আয়োজিত প্রতিটি আলোচনা সর্বদা সম্প্রীতিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে এসছে এবং এখনও দেয়", হিন্দুস্থান টাইমসকে এই প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন মিলন চক কমিটির সভাপতি মহম্মদ ইব্রাহিম আলি। 


২০১৫ সালে প্রথমবার কালীপুজো অনুষ্ঠিত হয় অসমের নলবাড়ি জেলার মিলন চকে। ইব্রাহিম বলেন, "এই নিয়ে তৃতীয়বার শ্যামাপুজোর আয়োজন করছি আমরা। আমি সবাইকে আশ্বস্ত করছি, এবারও সব নিয়ম মেনেই পুজো হবে"। মিলন চ'ক কমিটির কার্যনির্বাহী সম্পাদক পরমেশ শর্মার কথায়, হিন্দু এবং মুসলমান সবাই মিলেই শ্যামাপুজোর আয়োজন করে এখানে। এই পুজোতে অংশগ্রহণ করে তিন গাঁয়ের মানুষ।