নিজস্ব প্রতিবেদন: জম্মু ও কাশ্মীরকে দু’ভাগ করার প্রস্তাবে সম্মতি দিলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। শুক্রবার জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্গঠন বিলে সাক্ষর করেন তিনি। এর ফলে রাজ্যে ভেঙে তৈরি হচ্ছে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল-জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ। আগামী ৩১ অক্টোবর সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মদিনে আত্মপ্রকাশ করবে দুটি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-জম্মু-কাশ্মীর পুনর্গঠন বিলে স্বাক্ষর রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের  


কেন্দ্রের পরিকল্পনা অনুযায়ী জম্মু ও কাশ্মীরে থাকবে ১০৭ আসনের বিধানসভা। পরে তা বাড়িয়ে ১১৪ করা হবে। ২৪টি আসন খালি থাকবে কারণ তা পাক অধিকৃত কাশ্মীরে পড়ছে। অন্যদিকে, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাদাখে কোনও বিধানসভা থাকবে না। সেটি হবে চণ্ডীগড়ের মতো।



উল্লেখ্য, গত সোমবার সংসদে ৩৭০ ধারা বাতিল হয়ে যায়। স্বাভাবিকভাবেই রাজ্যের বিশেষ আইন ৩৫এ-ও বাতিল হয়ে যায়। ৩৭০ ধারা বাতিলের পর জাতির উদ্দেশ্য তাঁর ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, আজীবন জম্মু ও কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত রাজ্য থাকবে না। নরেন্দ্র মোদী এদিন বলেন, জম্মু ও কাশ্মীরে এবার উন্নয়ণ হবে। আমার মনে হয় এটি আজীবন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থাকবে না। লাদাখ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসেবেই থাকবে।


আরও পড়ুন-লক্ষ্য ২০২১,  আজ দুর্গাপুরে চিন্তন বৈঠকে রণনীতি স্থির করতে বসছে বিজেপি 


এদিকে, ৩৭০ ধারা তুলে দেওয়ার পর শুক্রবার জুম্মা উপলক্ষ্যে থমথমে ছিল কাশ্মীর উপত্যকা। অশান্তির আশঙ্কা থাকলেও তেমন কোনও ঘটনা ঘটেনি। রাজ্যের অতিরিক্ত ডিজি মুনীর খান এদিন বলেন, জম্মুতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক। কাশ্মীরের পরিস্থিতি আয়ত্বের মধ্যেই রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।