নিজস্ব প্রতিবেদন: সোমবার পূর্ব লাদাখের গালওয়ানের ভারত-চিন সেনার মুখোমুখী সংঘর্ষে শহিদ হয়েছেন ২০ জওয়ান। অন্যদিকে, চিন হতাহতের কথা স্পষ্টভাবে স্বীকার না করলেও সূত্রের খবর, ওই সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ৪০-৫০ চিনা সেনার।  ওই দিন টানা ৪ ঘণ্টা দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছিল। এমনটাই সূত্রের দাবি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-ফের সাহায্যের আশ্বাস, ভারত-চিনের সীমান্ত সমস্যা মেটাতে এবার দুই নৌকায় পা ডোনাল্ড ট্রাম্পের


শনিবার প্রাক্তন সেনাপ্রধান ও বর্তমান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভি কে সিং দাবি করেন, সোমবার গালওয়ানের সংঘর্ষে চিনের ৪০ জনেরও বেশি সেনা প্রাণ হারিয়েছে। এই প্রথম সরকারের তরফে কেউ চিনের পক্ষে হতাহতের সংখ্যা নিয়ে মন্তব্য করলেন। ফলে চিনের ৪০ জনের বেশি সেনার মৃত্যু খবর উড়িয়ে দেওয়া যায় না।


ওই সূত্রের দাবি, ঘটনার পরই ভারতের অনুমান ছিল গালওয়ানের চিনের ৪৫-৫০ জন সেনার মৃত্যু হয়েছে। ভারতীয় সেনা এক চিনা কর্ণেলকে বন্দি করেছিল। পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।


আরও পড়ুন- গল্পস্বল্প: প্রেম, দাম্পত্য, বিচ্ছেদ- তসলিমাকে নিজের হাতে গড়েছিলেন কবি রুদ্র


উল্লেখ্য, গত ৪৫ বছরে এই প্রথম ভারত ও চিনা সেনার মধ্যে এরকম সংঘর্ষ ঘটল। সেনাবাহিনী প্রথমে তিন জওয়ানের মৃত্যুর খবর জানালেও পরে এক বিবৃতিতে জানায়, আরও ১৭ সেনা গুরুতর জখম। পরে জানা যায়, মারাত্মক আহত অবস্থায় ও হিমাঙ্কের নীচের তাপমাত্রায় তাদের মৃত্যু হয়।


গালওয়ানে হতাহতের সংখ্য নিয়ে শনিবার ভি কে সিং বলেন, আমাদের যদি ২০ জনের মৃত্যু হয় তাহলে ওদের দ্বিগুণ সেনা প্রাণ হারিয়েছেন। ১৯৬২ সালের লড়াইয়েও চিন মৃত্যুর সংখ্যা স্বীকার করেনি।