মুজফফরনগর দাঙ্গা ফায়দা তুলে সংগঠন জোরদার করার চেষ্টা করেছিল লস্কর-ই-তইবা
কংগ্রেস সহসভাপতি রাহুল গান্ধীয় আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন পাক গুপ্তচর সংস্থা আই এস আই মুজফফনগরের দাঙ্গার সঙ্গে যুক্ত ছিল। রাহুলের এই মন্তব্যে বিস্তর জলঘোলা হয়। সেই বিতর্কে নতুন সংযোজন লস্কর-ই-তইবা। জানা গিয়েছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কররা উত্তরপ্রদেশের সম্প্রদায়িক হিংসাকে আর উসকে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
কংগ্রেস সহসভাপতি রাহুল গান্ধীয় আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন পাক গুপ্তচর সংস্থা আই এস আই মুজফফনগরের দাঙ্গার সঙ্গে যুক্ত ছিল। রাহুলের এই মন্তব্যে বিস্তর জলঘোলা হয়। সেই বিতর্কে নতুন সংযোজন লস্কর-ই-তইবা। জানা গিয়েছে পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠন লস্কররা উত্তরপ্রদেশের সম্প্রদায়িক হিংসাকে আর উসকে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
দাঙ্গার পরেও চেপে থাকা আগুনে ফুঁ দেওয়ার চেষ্টা করছে লস্কর জঙ্গিরা। সম্প্রতি হরিয়ানা থেকে গ্রেফতার হওয়া দুই লস্কর জঙ্গি দিল্লি পুলিসকে জানায়, দাঙ্গা বিধ্বস্ত মুজফফর নগরে পাঠানো হয়েছিল লস্কর প্রতিনিধিদের। দাঙ্গার নিহত মানুষদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন তাঁরা। উদ্দেশ্য ছিল মুসলিম ভাবাবেগকে শিখণ্ডী করে হিংসার আগুন জ্বালানো। ভারত বিরোধী অপরাধ সংগঠিত করতে মুজফফরনগরকে ব্যবহার করার পরিকল্পনা ছিল তাদের।
সেপ্টেম্বরে দাঙ্গার পর দুই লস্কর জঙ্গি যে মুজাফফনগরে এসেছিল, সেকথা গেই জানিয়েছে রিলিফ ক্যাম্পের মানুষ। শুধু তাই নয়। সেখান থেকে সন্ত্রাসবাদী সংগঠনে যোগ দেওয়ার প্রস্তাবও দেওয়া হয় তাঁদের। এমনকী কয়েকজনকে জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার জন্য চাপও দেওয়া হয়। বিষয়টিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে দেখছে দিল্লি পুলিসও। ধৃতদের জেরা করে আরও তথ্য জানার চেষ্টা করছে পুলিস।