এনকাউন্টারে নিহত মাওবাদী না নিরীহ গ্রামবাসী?
বীজাপুরের বাসাগুড়ায় এনকাউন্টারে নিয়ে দেখা দিল নতুন বিতর্ক। অভিযোগ, নিহত ১৯ জন মাওবাদী নন নিরীহ গ্রামবাসী। এই বিতর্কে তোলপাড় ছত্তিসগড়। ইতিমধ্যেই বিরোধী দল কংগ্রেস ও মানবাধিকার সংগঠনগুলি ভুয়ো এনকাউন্টারের অভিযোগে সরব।
বীজাপুরের বাসাগুড়ায় এনকাউন্টারে নিয়ে দেখা দিল নতুন বিতর্ক। অভিযোগ, নিহত ১৯ জন মাওবাদী নন নিরীহ গ্রামবাসী। এই বিতর্কে তোলপাড় ছত্তিসগড়। ইতিমধ্যেই বিরোধী দল কংগ্রেস ও মানবাধিকার সংগঠনগুলি ভুয়ো এনকাউন্টারের অভিযোগে সরব। গ্রামবাসীদের একাংশের অভিযোগ জমি নিয়ে সভা চলার সময় আচমকাই হামলা চালায় যৌথবাহিনী। যার শিকার নিরস্ত্র গ্রামবাসীরা। অন্যদিকে, রমণ সিং সরকারের দাবি গ্রামবাসীর বেশে কট্টর মাওবাদীরা গুলি চালায় বাহিনীকে লক্ষ্য করে।
শুক্রবার ভোরে ছত্তিশগড় রাজ্য পুলিস ও সিআরপিএফ-এর যৌথবাহিনীর ৩টি পৃথক সংঘর্ষের ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ২২ জন মাওবাদীর। তবে নিহতদের মধ্যে ১৭ জনই স্থানীয় আদিবাসীদের নিয়ে গঠিত সিপিআই(মাওবাদী)-র সহযোগী সংগঠন সঙ্ঘম-এর সদস্য। অন্যন্যরা মাওবাদী সশস্ত্র বাহিনী পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মি(পিএলজিএ)-র সদস্য বলে খবর মিলেছে। বিজাপুরের পুলিস সুপার প্রশান্ত আগরওয়াল জানান, শুক্রবার ভোররাতে জঙ্গলে সিআরপিএফ-এর সঙ্গে এঁদের মৃত্যু হয়েছে। গুলিতে আহত হয়েছেন ২ মাওবাদী। নিহতদের মধ্যে ১৭জন ও আহতরা মাওবাদীদের সহযোগী সংগঠন সঙ্ঘম স্কোয়্যাডের সদস্য।