নিজস্ব প্রতিবেদন: পাড়ার কোনও অনুষ্টানে যাওয়ার উপায় নেই। কেই কথা পর্যন্ত বলতে আগ্রহী নয়। ৬৫ বছরে বয়সে ওড়িশার গঞ্জাম জেলার এক গ্রামে এখন একঘরে নায়ক কুমারী। কারণ তাঁর পায়ে রয়েছে ২০ ও হাতে ১২ আঙুল। সুস্থ্য সবল মানুষ। প্রতিবেশীরা মনে করেন নায়ক কুমারী একজন ডাইনি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


আরও পড়ুন-মহারাষ্ট্র বিধানসভায় আস্থা ভোটের দাবি, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় রায় সুপ্রিম কোর্টের


সংবাদসংস্থাকে নায়ক কুমারী  জানিয়েছেন তাঁর যন্ত্রণার কথা। তিনি বলেন, জন্ম থেকে থেকেই হাতে-পায়ে এই বাড়তি আঙুল রয়েছে। চিকিত্সা করাতে পারিনি। কারণ পয়সা নেই। এলাকার মানুষজন মনে করেন আমি ডাইনি। তাই তারা দূরে থাকেন।




বিষয়টিকে অস্বাভাবিক বলে মানতে নারাজ এলাকার চিকিত্সক ডা পিনাকী মোহান্তি। তিনি বলেন, এটাকে বলা হয় পলি ড্যাকটাইলি। কিন্তু এজিনিস অস্বাভাবিক নয়। প্রতি ৫,০০০ মানুষের মধ্যে ১-২ জনের এক জিনিস হতে পারে।



আরও পড়ুন-করিমপুরে জয়প্রকাশ মজুমদারকে লাথি, মারধর! প্রতিবাদে কমিশনে যাচ্ছেন মুকুল রায়  


গ্রামের মানুষের বক্তব্য, এই ছোট গ্রামে অধিকাংশ মানুষই কুসংস্কার আচ্ছন্ন। ওর চিকিত্সার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু টাকার অভাবে চিকিত্সা করাতে পারছেন না।