সিঁধ কেটে চোরের মতো কার্গিলে ঢুকেছিল পাকিস্তান, এবার সতর্ক ভারত
সিঁধ কেটে চোরের মতো কার্গিলে ঢুকেছিল পাকিস্তান। গোয়েন্দা ব্যর্থতায় প্রথমে শত্রুর উপস্থিতি টেরই পায়নি ভারতীয় সেনা। সার্জিকাল স্ট্রাইকে মার খেয়ে ফের একই ছকে হাঁটছে পাক সেনা। তবে এবার সতর্ক ভারত। সরাসরি যুদ্ধে জেতার ক্ষমতা নেই। তাই জঙ্গিদের এগিয়ে দিয়ে ছায়াযুদ্ধ। তাতেও কাজ হচ্ছে না। এবার তাই নিরস্ত্র সাধারণ মানুষকে ঢাল করতে চায় পাকিস্তান। গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর জঙ্গিদের অনুপ্রবেশ ঘটাবে পাকিস্তান ১৫-২০ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে বুরহান ওয়ানির আবেগকে কাজে লাগিয়ে স্থানীয়দের সাহায্য নেবে জঙ্গিরা। ওই এলাকায় জঙ্গিরাই প্রথমে দখলদারি করবে। তারপর এলাকায় নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করবে পাক সেনা। এলাকাগুলিকে পরিণত করা হবে মুক্তাঞ্চলে। অর্থাত্ সেখানে প্রশাসন বা ভারতীয় সেনা ঢুকতে পারবে না। ওই সমস্ত এলাকায় শুধুমাত্র প্রভাব থাকবে পাক সেনার।
ওয়েব ডেস্ক: সিঁধ কেটে চোরের মতো কার্গিলে ঢুকেছিল পাকিস্তান। গোয়েন্দা ব্যর্থতায় প্রথমে শত্রুর উপস্থিতি টেরই পায়নি ভারতীয় সেনা। সার্জিকাল স্ট্রাইকে মার খেয়ে ফের একই ছকে হাঁটছে পাক সেনা। তবে এবার সতর্ক ভারত। সরাসরি যুদ্ধে জেতার ক্ষমতা নেই। তাই জঙ্গিদের এগিয়ে দিয়ে ছায়াযুদ্ধ। তাতেও কাজ হচ্ছে না। এবার তাই নিরস্ত্র সাধারণ মানুষকে ঢাল করতে চায় পাকিস্তান। গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর জঙ্গিদের অনুপ্রবেশ ঘটাবে পাকিস্তান ১৫-২০ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে বুরহান ওয়ানির আবেগকে কাজে লাগিয়ে স্থানীয়দের সাহায্য নেবে জঙ্গিরা। ওই এলাকায় জঙ্গিরাই প্রথমে দখলদারি করবে। তারপর এলাকায় নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করবে পাক সেনা। এলাকাগুলিকে পরিণত করা হবে মুক্তাঞ্চলে। অর্থাত্ সেখানে প্রশাসন বা ভারতীয় সেনা ঢুকতে পারবে না। ওই সমস্ত এলাকায় শুধুমাত্র প্রভাব থাকবে পাক সেনার।
আরও পড়ুন নিজের বেলায় বুঢ্ঢা হোগা তেরা বাপ, আর বাড়ির ধন্যি মেয়েরা বিয়ের পর থেকে যাক অন্তরালে!
ছোট ছোট করে এক একটি পাড়া বা মহল্লার দখল নিয়ে গোটা জম্মু কাশ্মীর জুড়েই এমন অনেক মুক্তাঞ্চল তৈরি করার টার্গেট পাক সেনার। কোথা দিয়ে ঢুকে কোন এলাকার দখল নেবে পাক জঙ্গিরা? সেই ছকও তৈরি। নির্দিষ্ট কিছু এলাকাকে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত করা হয়েছে। এগুলি হল আখনুর, উরি, কারগিল, পাম্পোর, রাজৌরি, পুঞ্চ, পাঠানকোট। তবে এই জায়গাগুলি পাক সেনার টার্গেট নয়। তাদের মূল লক্ষ্য আরও উপরে। কাশ্মীরের হার্টলাইন জম্মু-শ্রীনগর এক নম্বর জাতীয় সড়ক। যার সম্প্রসারিত অংশ চলে গেছে লাদাখ পর্যন্ত। এই সড়কের দখল চায় পাকিস্তান। গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, পাক সেনাপ্রধান রাহিল শরিফ নিজের গোটা পরিকল্পনা তদারকি করছেন। কারণ এই সামরিক পরিকল্পনার সঙ্গে জড়িয়ে তাঁর গোটা কেরিয়ার। তিরিশে নভেম্বর অবসর নিচ্ছেন পাক সেনাপ্রধান। ঘনিষ্ঠ মহলে শরিফ বলেছেন, সার্জিকাল স্ট্রাইকের কলঙ্ক নিয়ে তিনি গদি ছাড়তে চান না। গত একমাসে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের প্রতিটি সামরিক ঘাঁটি চষে ফেলেছেন পাক সেনাপ্রধান। শিগগিরই কাজ শুরু করতে চান তিনি। নভেম্বরের গোড়াতেই শীত পড়ে যাবে কাশ্মীরে। ফলে বহু এলাকা হয়ে যাবে শুনশান। তাই এক একটি এলাকায় স্থানীয়দের সাহায্য নিয়ে আশ্রয় নিতে অসুবিধা হবে না জঙ্গিদের। সার্জিকাল স্ট্রাইকের পর থেকেই নিয়ন্ত্রণরেখায় বারবার অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন হচ্ছে। জঙ্গি নাশকতার একের পর এক ঘটনাও ঘটছে। সেনা সূত্রে খবর, এই সবই হচ্ছে মূল পরিকল্পনা থেকে নজর ঘোরাতে। তবে পাকিস্তানের মিশন কাশ্মীর এখন দিনের আলোর মতো পরিষ্কার সেনার সামনে। প্রস্তুত ভারত। এবারও পার পাবে না পাকিস্তান।
আরও পড়ুন অভিষেকেই হার্দিকের হৃদয় ভোলানো বোলিংয়ে তছনছ নিউজিল্যান্ডের ইনিংস