কানহাইয়া ও সাংবাদিকদের আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় ফের প্রশ্নের মুখে পুলিসের ভূমিকা
পাতিয়ালা হাউস কোর্টের বাইরে কানহাইয়া কুমার ও সাংবাদিকদের আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় ফের প্রশ্নের মুখে পুলিসের ভূমিকা। শুধু কোর্ট চত্বরেই নয়। এবার আদালত কক্ষেও কানহাইয়াকে মারধরের অভিযোগ তুলে বিস্ফোরক দাবি ধৃতের আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভারের। বৃন্দার দাবি, তিনি কোর্টে ঢোকার সময়ই পুলিসের সামনে স্লোগান দেওয়া হচ্ছিল। কোর্টে ঢুকে চার নম্বর ঘরে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। গণ্ডগোলের আওয়াজ পেয়ে বাইরে বেরোতেই দেখেন কানহাইয়াকে টেনে হিঁচড়ে তিন নম্বর ঘরের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন একদল আইনজীবী। পুলিসও তখন সেখানে দাঁড়িয়ে।
ওয়েব ডেস্ক: পাতিয়ালা হাউস কোর্টের বাইরে কানহাইয়া কুমার ও সাংবাদিকদের আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় ফের প্রশ্নের মুখে পুলিসের ভূমিকা। শুধু কোর্ট চত্বরেই নয়। এবার আদালত কক্ষেও কানহাইয়াকে মারধরের অভিযোগ তুলে বিস্ফোরক দাবি ধৃতের আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভারের। বৃন্দার দাবি, তিনি কোর্টে ঢোকার সময়ই পুলিসের সামনে স্লোগান দেওয়া হচ্ছিল। কোর্টে ঢুকে চার নম্বর ঘরে অপেক্ষা করছিলেন তিনি। গণ্ডগোলের আওয়াজ পেয়ে বাইরে বেরোতেই দেখেন কানহাইয়াকে টেনে হিঁচড়ে তিন নম্বর ঘরের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন একদল আইনজীবী। পুলিসও তখন সেখানে দাঁড়িয়ে।
এরপরই ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন কালো চশমা পড়া এক ব্যক্তি। ডিসিপি তাঁর পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, তুই জিজ্ঞেস করবি আমি কে? গণ্ডগোলের আঁচ পেয়ে তখন তিন নম্বর ঘরে ঢোকেন বৃন্দা গ্রোভার। জানতে পারেন চশমা পড়া ওই ব্যক্তিই কানহাইয়া কুমারকে মারেন। অথচ, সুপ্রিম কোর্ট জিজ্ঞেস করলে ডিসিপি ও দিল্লি হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল দাবি করেন, তাঁরা কিছুই দেখেননি। বৃন্দার অভিযোগ, তিনি পুলিসকে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেও পুলিস কিছুই করেনি।